=======================
কারক মনে রাখুন এভাবেঃ
====================
S.O.T.G.F/W.T/P
S = Subject= কর্তৃ কারক
O = Object= কর্ম কারক
T = Tool= করণ কারক
G = Gift= সম্প্রদান কারক
F/W= From What= অপাদান কারক
T/P = Time / Place= অধিকরণ কারক
অর্থাত্, বাক্যের কর্তাই কর্তৃ কারক।
কর্তা যা নিয়ে কাজ করে তা হল কর্ম কারক
এবং যা দিয়ে বা যে যন্ত্র দিয়ে কাজটি করা হয় তাই
করণ কারক। স্বত্ব ত্যাগ করে যা দান করা হয় তা হল
সম্প্রদান কারক। যা হতে বা থেকে বোঝায় তা হল
অপাদান আর সময় বা স্থান হল অধিকরণ কারক।
========================
ছন্দে ছন্দে কারক
___________________
___________________
যে করে সে কর্তা ,
কর্তা যা করে তা কর্ম।
কর্তাকে সাহায্য করা করণের ধর্ম ,
শর্ত তাগ করে করিলে দান ,
তা কারক হবে সম্প্রদান।
হতে, থেকে , চেয়ে অপাদান হয়,
স্থান , কাল, পাত্র অধিকরণ কারক কয়।
আরেকটি ছন্দ
এবং ও আর কে দন্দ ধরে,
যে সে যিনি তিনি কর্মকরে,
যাহাতে তাহাতে বহুব্রিহি বুঝি,
সংখ্যা জুগে দিগু খুজি,অব্যয় যোগে অব্যয়ী ভাব,
তৎপুরুষে বিভক্তির ছাপ
====================
যোগরূঢ় শব্দ মনে রাখার নিয়মঃ
====================
রাজপুত পঙ্কজ মহাযাত্রা করে জলধির কাছে গেলো।
.
এখানে রাজপুত, পঙ্কজ , মহাযাত্রা , জলধি যোগরূঢ় শব্দ।
.
রুঢ়ী শব্দ মনে রাখুন ঃঃঃঃ
=============
"তেলে ভাজা সন্দেশ খেয়ে এক প্রবীণ গবেষণা করে পাঞ্জাবি পরে হস্তীর পীঠে চড়ে বাঁশী বাজায় "
এখানে
@তৈল , @ সন্দেশ, @ প্রবীণ, @ গবেষণা , @ পাঞ্জাবি , @ হস্তী , @ বাঁশী রুঢ়ী শব্দ
=============
যৌগিক শব্দ মনে রাখুন এভাবে
===========================
নায়ক ও গায়ক নয়ন ও শয়ন কর্তব্যে অবহেলা করে বাঁদরামি করে ।
@নায়ক @গায়ক @নয়ন ও @শয়ন @কর্তব্যে @বাঁদরামি
আবার
তার @গুনবান @দৌহিত্র @ভাড়াটে ও @মেয়েলি পনা @চিকামারা @পাঠকের সাথে @মুধর @মিতালি পাতিয়েছে।
===================
পরবর্তী পোস্ট আপনার ওয়ালে পেতে লাইক এ্যান্ড শেয়ার করে এ্যাকটিভ থাকুন।
------------------------------------------------------------------------------------------------------
কারক ও বিভক্তি শেখার কৌশল:
কারক ৬ প্রকার:
১. কর্তৃকারক;
২. কর্মকারক;
৩. করণকারক;
৪. সম্প্রদান কারক;
৫. অপাদান কারক; এবং
৬. অধিকরণ কারক।
.............................................
...................
১।কর্তৃকারক: যে কাজ করে সেই কর্তা বা কর্তকারক।
যেমন: আমি ভাত খাই।
বালকেরা মাঠে ফুটবল খেলছে।
এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘কে’ বা ‘কারা’ দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায়, সেটিই কর্তা বা কর্তৃকারক।
কে ভাত খায়?
উত্তর হচ্ছে আমি।
কারা ফুটবল খেলছে?
উত্তর হচ্ছে-বালকেরা।
তাহলে আমি এবং বালকেরা হচ্ছে কর্তৃকারক।
২। কর্মকারক: কর্তা যাকে অবলম্বন করে কার্য সম্পাদন করে সেটাই কর্ম বা কর্মকারক।
যেমন: আমি ভাত খাই।
হাবিব সোহলকে মেরেছে।
এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘ কি’ বা ‘কাকে’ দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া সেটিই কর্ম বা কর্মকারক।
আমি কি খাই?
উত্তর হচ্ছে-ভাত।
হাবিব কাকে মেরেছে?
উত্তর হচ্ছে-সোহেলকে।
৩। করণ কারক: ক্রিয়া সম্পাদনের যন্ত্র বা উপকরণ বুঝায়।
যেমন: নীরা কলম দিয়ে লেখে।
সাধনায় সিদ্ধি লাভ হয়।
এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘ কীসের দ্বারা’ বা ‘কী উপায়ে’ দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায় সেটিই করণ কারক।
নীরা কীসের দ্বারা লেখে?
উত্তর হচ্ছে-কলম ।
কী উপায়ে বা কোন উপায়ে কীর্তিমান হওয়া যায়?
উত্তর হচ্ছে-সাধনায়।
৪। সম্প্রদান কারক: স্বত্ব ত্যাগ করে দান বা অর্চনা বুঝালে সম্প্রদান কারক হয়। স্বত্ব ত্যাগ না করলে কর্মকারক।
যেমন: ভিক্ষারীকে ভিক্ষা দাও।
গুরুজনে কর নতি।
মনে রাখার উপায় হচ্ছে-কর্মকারকের মত কাকে দিয়ে প্রশ্ন করলে রে উত্তর পাওয়া যায়।
তবে এখানে স্বত্ব থাকবেনা। যেমন মানুষ ভিক্ষারীকে দান করে কোন স্বত্ব ছাড়াই যাকে বলে নি:শর্ত ভাবে। আবার গুরুজনকে মানুষ সম্মান করে কোন স্বার্থ ছাড়াই।
৫। অপাদান কারক: হতে, থেকে বুঝালে অপাদান কারক হবে।
যেমন: গাছ থেকে পাতা পড়ে।
পাপে বিরত হও।
এখাছে কোথা থেকে পাতা পড়ে?
উত্তর হচ্ছে-গাছ ।
কি হতে বিরত হও?
উত্তর হচ্ছে – পাপ ।
৬। অধিকরণ কারক: ক্রিয়ার সম্পাদনের সময় বা স্থানকে অধিকরণ কারক বলে।
যেমন: আমরা রোজ স্কুলে যাই।
প্রভাতে সূর্য ওঠে।
মনে রাখার উপায় হচ্ছে-
কোথায় এবং কখন দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায়।
আমরা রোজ কোথায় যাই?
উত্তর হচ্ছে-স্কুলে। আর স্কুল একটি স্থান।
কখন সূর্য ওঠে?
উত্তর হচ্ছে-প্রভাতে। আর প্রভাত একটি কাল বা সময়।
বিভক্তি মনে রাখার উপায়:
বাংলায় বিভক্তি সাত প্রকার।
প্রথমা বিভক্তি: অ এবং ০ ।
দ্বিতীয়া বিভক্তি: কে এবং রে ।
তৃতীয়া বিভক্তি: দ্বারা, দিয়া এবং কর্তৃক ।
চতুথী বিভক্তি: দ্বিতীয়া বিভক্তির মত তবে নিমিত্ত বা জন্য বুঝাবে।
পঞ্চমী বিভক্তি: হতে, থেকে এবং চেয়ে ।
ষষ্ঠী বিভক্তি: র এবং এর ।
সপ্তমী বিভক্তি: এ, য় ,তে থাকে।
কারক ৬ প্রকার:
১. কর্তৃকারক;
২. কর্মকারক;
৩. করণকারক;
৪. সম্প্রদান কারক;
৫. অপাদান কারক; এবং
৬. অধিকরণ কারক।
.............................................
...................
১।কর্তৃকারক: যে কাজ করে সেই কর্তা বা কর্তকারক।
যেমন: আমি ভাত খাই।
বালকেরা মাঠে ফুটবল খেলছে।
এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘কে’ বা ‘কারা’ দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায়, সেটিই কর্তা বা কর্তৃকারক।
কে ভাত খায়?
উত্তর হচ্ছে আমি।
কারা ফুটবল খেলছে?
উত্তর হচ্ছে-বালকেরা।
তাহলে আমি এবং বালকেরা হচ্ছে কর্তৃকারক।
২। কর্মকারক: কর্তা যাকে অবলম্বন করে কার্য সম্পাদন করে সেটাই কর্ম বা কর্মকারক।
যেমন: আমি ভাত খাই।
হাবিব সোহলকে মেরেছে।
এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘ কি’ বা ‘কাকে’ দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া সেটিই কর্ম বা কর্মকারক।
আমি কি খাই?
উত্তর হচ্ছে-ভাত।
হাবিব কাকে মেরেছে?
উত্তর হচ্ছে-সোহেলকে।
৩। করণ কারক: ক্রিয়া সম্পাদনের যন্ত্র বা উপকরণ বুঝায়।
যেমন: নীরা কলম দিয়ে লেখে।
সাধনায় সিদ্ধি লাভ হয়।
এখানে মনে রাখার উপায় হচ্ছে ‘ কীসের দ্বারা’ বা ‘কী উপায়ে’ দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায় সেটিই করণ কারক।
নীরা কীসের দ্বারা লেখে?
উত্তর হচ্ছে-কলম ।
কী উপায়ে বা কোন উপায়ে কীর্তিমান হওয়া যায়?
উত্তর হচ্ছে-সাধনায়।
৪। সম্প্রদান কারক: স্বত্ব ত্যাগ করে দান বা অর্চনা বুঝালে সম্প্রদান কারক হয়। স্বত্ব ত্যাগ না করলে কর্মকারক।
যেমন: ভিক্ষারীকে ভিক্ষা দাও।
গুরুজনে কর নতি।
মনে রাখার উপায় হচ্ছে-কর্মকারকের মত কাকে দিয়ে প্রশ্ন করলে রে উত্তর পাওয়া যায়।
তবে এখানে স্বত্ব থাকবেনা। যেমন মানুষ ভিক্ষারীকে দান করে কোন স্বত্ব ছাড়াই যাকে বলে নি:শর্ত ভাবে। আবার গুরুজনকে মানুষ সম্মান করে কোন স্বার্থ ছাড়াই।
৫। অপাদান কারক: হতে, থেকে বুঝালে অপাদান কারক হবে।
যেমন: গাছ থেকে পাতা পড়ে।
পাপে বিরত হও।
এখাছে কোথা থেকে পাতা পড়ে?
উত্তর হচ্ছে-গাছ ।
কি হতে বিরত হও?
উত্তর হচ্ছে – পাপ ।
৬। অধিকরণ কারক: ক্রিয়ার সম্পাদনের সময় বা স্থানকে অধিকরণ কারক বলে।
যেমন: আমরা রোজ স্কুলে যাই।
প্রভাতে সূর্য ওঠে।
মনে রাখার উপায় হচ্ছে-
কোথায় এবং কখন দিয়ে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায়।
আমরা রোজ কোথায় যাই?
উত্তর হচ্ছে-স্কুলে। আর স্কুল একটি স্থান।
কখন সূর্য ওঠে?
উত্তর হচ্ছে-প্রভাতে। আর প্রভাত একটি কাল বা সময়।
বিভক্তি মনে রাখার উপায়:
বাংলায় বিভক্তি সাত প্রকার।
প্রথমা বিভক্তি: অ এবং ০ ।
দ্বিতীয়া বিভক্তি: কে এবং রে ।
তৃতীয়া বিভক্তি: দ্বারা, দিয়া এবং কর্তৃক ।
চতুথী বিভক্তি: দ্বিতীয়া বিভক্তির মত তবে নিমিত্ত বা জন্য বুঝাবে।
পঞ্চমী বিভক্তি: হতে, থেকে এবং চেয়ে ।
ষষ্ঠী বিভক্তি: র এবং এর ।
সপ্তমী বিভক্তি: এ, য় ,তে থাকে।
No comments:
Post a Comment