পারিভাষিক শব্দ
----------------------------------------------------------------
বাংলা ভাষায় প্রচলিত
বিদেশি শব্দের ভাবানুবাদমূলক প্রতিশব্দকে পারিভাষিক শব্দ বলে। এর বেশিরভাগই এ
কালের প্রয়ােগ। নিম্নে ৯ম-১০ম শ্রেণির বাংলা ব্যাকরণ ও বিভিন্ন উৎস থেকে বাছাই
করে ব্যাংক ও বিসিএস প্রিলির জন্য ২৫৬টি পারিভাষিক শব্দ দেয়া হল। গরম গরম পড়ে
ফেলুন।
পারিভাষিক শব্দ: ১-৫০
পারিভাষিক শব্দ
ক্রম
|
মূলশব্দ
|
অর্থ
|
১
|
A.C (Ante Christien)
|
খ্রিস্টপূর্ব
|
২
|
A.D (Anno Domini)
|
খ্রিস্টাব্দ
|
৩
|
Abbreviation
|
সংক্ষেপণ
|
৪
|
Abstract
|
সার, সংক্ষিপ্ত
|
৫
|
Academic
|
অধিবিদ্যা / শিক্ষায়তনিক
|
৬
|
Academic year
|
শিক্ষাবর্ষ
|
৭
|
Academy
|
বিদ্যাপীঠ
|
৮
|
Accessories
|
সরঞ্জাম
|
৯
|
Accused
|
অভিযুক্ত
|
১০
|
Acknowledgement
|
প্রাপ্তিস্বীকার
|
১১
|
Acting
|
ভারপ্রাপ্ত
|
১২
|
Acting editor
|
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক
|
১৩
|
Address of welcome
|
অভিনন্দন পত্র বা সংবর্ধনা ভাষণ
|
১৪
|
Ad-hoc
|
অনানুষ্ঠানিক / তদর্থক
|
১৫
|
Administrator
|
প্রশাসক
|
১৬
|
Admit card
|
প্রবেশ পত্র
|
১৭
|
Adult education
|
বয়স্ক শিক্ষা
|
১৮
|
Adviser
|
উপদেষ্টা
|
১৯
|
Affidavit
|
শপথনামা / হলফনামা
|
২০
|
Agenda
|
আলোচ্য-সূচি
|
২১
|
Agreement
|
চুক্তি / সম্মতি / মতৈক্য
|
২২
|
Aid
|
সাহায্য
|
২৩
|
Air-conditioned
|
শীতাতপনিয়ন্ত্রিত
|
২৪
|
Air-mail
|
বিমান-ডাক
|
২৫
|
Allotment
|
বরাদ্দ
|
২৬
|
Appendix
|
পরিশিষ্ট
|
২৭
|
Article
|
অনুচ্ছেদ
|
২৮
|
Articles
|
নিয়মাবলি / ধারা
|
২৯
|
Assembly
|
পরিষদ, সভা
|
৩০
|
Assembly house
|
সংসদ ভবন
|
৩১
|
Auditor
|
হিসাবনিরীক্ষক
|
৩২
|
Author
|
লেখক / গ্রন্থকার
|
৩৩
|
Autonomous
|
স্বায়ত্তশাসিত
|
৩৪
|
Background
|
পটভূমি
|
৩৫
|
Bail
|
জামিন
|
৩৬
|
Ballot paper
|
ভোটপত্র
|
৩৭
|
Bankrupt
|
দেওলিয়া
|
৩৮
|
Basic
|
মৌলিক, মৌল
|
৩৯
|
Basic pay
|
মূল বেতন
|
৪০
|
Bearer
|
বাহক
|
৪১
|
Bidder
|
নিলাম ডাকিয়ে
|
৪২
|
Bidding
|
নিলাম ডাক
|
৪৩
|
Biodata
|
জীবনবৃত্তান্ত
|
৪৪
|
Biography
|
জীবনচরিত, জীবনী
|
৪৫
|
Book post
|
খোলাডাক
|
৪৬
|
Boyscout
|
ব্রতী বালক
|
৪৭
|
Brand
|
ছাপ, মার্কা
|
৪৮
|
Break of study
|
অধ্যয়ন-বিরতি, শিক্ষা বিরতি
|
৪৯
|
Broker
|
দালাল
|
৫০
|
Budget
|
আয়ব্যয়ক
|
পারিভাষিক শব্দ: ৫১-১০০
ক্রম
|
মূলশব্দ
|
অর্থ
|
৫১
|
Bureau
|
সংস্থা
|
৫২
|
Bureaucracy
|
আমলাতন্ত্র
|
৫৩
|
Cabinet
|
মন্ত্রিপরিষদ
|
৫৪
|
Cable
|
তার
|
৫৫
|
Calendar
|
পঞ্জিকা
|
৫৬
|
Calender
|
ইস্ত্রি
|
৫৭
|
Campaign
|
প্রচারাভিযান
|
৫৮
|
Campus
|
অঙ্গন / ক্যাম্পাস
|
৫৯
|
Canon
|
নীতি
|
৬০
|
Capital
|
পুঁজি, মূলধন
|
৬১
|
Caption
|
শিরোনাম, পরিচিতি
|
৬২
|
Carbohydrate
|
শ্বেতসার
|
৬৩
|
Carbon di-oxide
|
অঙ্গারাম্লজান
|
৬৪
|
Care-taker
|
তত্ত্বাবধায়ক
|
৬৫
|
Cargo
|
মালবাহী জাহাজ
|
৬৬
|
Cartoon
|
ব্যঙ্গচিত্র
|
৬৭
|
Catalogue
|
তালিকা, গ্রন্থতালিকা
|
৬৮
|
Census
|
আদমশুমারি
|
৬৯
|
Chancellor
|
আচার্য
|
৭০
|
Cheque
|
হুণ্ডি
|
৭১
|
Civil
|
বেসামরিক
|
৭২
|
Civil war
|
গৃহযুদ্ধ
|
৭৩
|
Code
|
বিধি, সংকেত
|
৭৪
|
Co-education
|
সহ-শিক্ষা
|
৭৫
|
Coldstorage
|
হিমাগার
|
৭৬
|
Colony
|
উপনিবেশ
|
৭৭
|
Compliment
|
সৌজন্য
|
৭৮
|
Conduct
|
আচরণ
|
৭৯
|
Conference
|
সম্মেলন
|
৮০
|
Constitution
|
সংবিধান
|
৮১
|
Contemporary
|
সমকালীন
|
৮২
|
Copy
|
প্রতিলিপি
|
৮৩
|
Copyright
|
লেখকস্বত্ব
|
৮৪
|
Cordon
|
বেষ্টনী
|
৮৫
|
Council
|
পরিষদ
|
৮৬
|
Crown
|
মুকুট
|
৮৭
|
Data
|
উপাত্ত
|
৮৮
|
Dbenture
|
ঋণপত্র
|
৮৯
|
Deed
|
দলিল
|
৯০
|
Deed of gift
|
দানপত্র
|
৯১
|
Defence
|
প্রতিরক্ষা
|
৯২
|
Democracy
|
গণতন্ত্র
|
৯৩
|
Demonstrator
|
প্রদর্শক
|
৯৪
|
Deputation
|
প্রেষণ
|
৯৫
|
Deputy
|
উপ-প্রতিনিধি
|
৯৬
|
Deputy Secretary
|
উপ-সচিব
|
৯৭
|
Devaluation
|
অবমূল্যায়ন
|
৯৮
|
Diagnosis
|
নিদান / রোগনির্ণয়
|
৯৯
|
Diagram
|
নকশা
|
১০০
|
Dialect
|
উপভাষা
|
পারিভাষিক শব্দ: ১০১-১৫০
ক্রম
|
মূলশব্দ
|
অর্থ
|
১০১
|
Diploma
|
উপাধিপত্র
|
১০২
|
Diplomacy
|
কূটনীতি
|
১০৩
|
Diplomat
|
কূটনীতিক
|
১০৪
|
Donation
|
দান, অনুদান
|
১০৫
|
Donor
|
দাতা
|
১০৬
|
Dowry
|
যৌতুক
|
১০৭
|
Dynamic
|
গতিশীল, গভীর
|
১০৮
|
Edition
|
সংস্করণ
|
১০৯
|
Editor
|
সম্পাদক
|
১১০
|
Editorial
|
সম্পাদকীয়
|
১১১
|
Element
|
উপাদান
|
১১২
|
Embargo
|
অবরোধ, নিষেধাজ্ঞা
|
১১৩
|
Emigration
|
অভিভাসন
|
১১৪
|
Engineer
|
প্রকৌশলী
|
১১৫
|
Enquiry
|
অনুসন্ধান, তদন্ত
|
১১৬
|
Enterprise
|
উদ্যোক্তা
|
১১৭
|
Equality
|
সমতা
|
১১৮
|
Equation
|
সমীকরণ
|
১১৯
|
Exchange
|
বিনিময়
|
১২০
|
Excise
|
আবগারিশুল্ক
|
১২১
|
Ex-officio
|
পদাধিকার বলে
|
১২২
|
Faculty
|
অনুষদ
|
১২৩
|
Farm
|
খামার
|
১২৪
|
Federal
|
যুক্তরাষ্ট্রীয়
|
১২৫
|
Fiction
|
কথাসাহিত্য
|
১২৬
|
file
|
নথি
|
১২৭
|
final
|
সমাপ্তি
|
১২৮
|
Follow-up
|
অনুসরণ করা
|
১২৯
|
Forecast
|
পূর্বাভাস
|
১৩০
|
Fund
|
তহবিল
|
১৩১
|
Fundamental
|
মৌলিক / মৌল / মূল
|
১৩২
|
Galaxy
|
ছায়াপথ
|
১৩৩
|
Gazette
|
ঘোষণাপত্র
|
১৩৪
|
Gazetted
|
ঘোষিত
|
১৩৫
|
general manager
|
মহাব্যবস্থাপক
|
১৩৬
|
Geology
|
ভূতত্ত্ব
|
১৩৭
|
Global
|
বৈশ্বিক
|
১৩৮
|
Godown
|
গুদাম
|
১৩৯
|
Goods
|
পণ্য, মাল
|
১৪০
|
Goodwill
|
সুনাম
|
১৪১
|
Govering Body
|
পরিচালনা পর্ষদ
|
১৪২
|
graduate
|
স্নাতক
|
১৪৩
|
Gratuity
|
আনুতোষিক
|
১৪৪
|
Green house
|
সবুজ বলয় / গ্রিন হাউস
|
১৪৫
|
Green Room
|
সবুজ বলয়
|
১৪৬
|
Green-room
|
সাজঘর
|
১৪৭
|
Guide
|
পথপ্রদর্শক
|
১৪৮
|
Gunny
|
চট
|
১৪৯
|
Hand bill
|
প্রচারপত্র
|
১৫০
|
Hand-book
|
তথ্যপুস্তিকা
|
পারিভাষিক শব্দ: ১৫১-২০০
ক্রম
|
মূলশব্দ
|
অর্থ
|
১৫১
|
Harbor
|
পোতাশ্রয়
|
১৫২
|
Headline
|
শিরোনাম
|
১৫৩
|
Home Minstry
|
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
|
১৫৪
|
Hood
|
বোরখা, বোরকা
|
১৫৫
|
Hospitality
|
আতিথেয়তা
|
১৫৬
|
Hostage
|
জিম্মি
|
১৫৭
|
Hostile
|
বৈরী, প্রতিকূল
|
১৫৮
|
hydrogen
|
উদযান
|
১৫৯
|
Hygiene
|
স্বাস্থ্যবিদ্যা
|
১৬০
|
Hypocrisy
|
কপটতা, ভণ্ডামি
|
১৬১
|
Immigrant
|
অভিবাসী
|
১৬২
|
Index
|
নির্ঘণ্ট, নির্দেশক
|
১৬৩
|
Interim
|
অন্তর্বর্তীকালীন
|
১৬৪
|
Internal
|
অভ্যন্তরীণ
|
১৬৫
|
Interpreter
|
দোভাষী
|
১৬৬
|
Interview
|
সাক্ষাৎকার
|
১৬৭
|
Investigation
|
অনুসন্ধান
|
১৬৮
|
Invisilstor
|
পরিদর্শক
|
১৬৯
|
Irrigation
|
সেচ
|
১৭০
|
Judge
|
বিচারক
|
১৭১
|
Justice
|
বিচারপতি
|
১৭২
|
Key note
|
মূল ভাব, মূল সুর
|
১৭৩
|
Keyman
|
অপরিহার্য কর্মী
|
১৭৪
|
Key-word
|
মূল-শব্দ
|
১৭৫
|
Kingdom
|
রাজ্য
|
১৭৬
|
Knight
|
বংশীয়
|
১৭৭
|
Leap- Year
|
অধি-বর্ষ
|
১৭৮
|
Leap-year
|
অধিবর্ষ
|
১৭৯
|
Legend
|
কিংবদন্তি
|
১৮০
|
Leisure
|
অবকাশ
|
১৮১
|
Liability
|
দায়
|
১৮২
|
Lien
|
পূর্বস্বত্ব / লিয়েন
|
১৮৩
|
Limited
|
সীমিত, সীমাবদ্ধ
|
১৮৪
|
Literal
|
আক্ষরিক
|
১৮৫
|
Literature
|
সাহিত্য
|
১৮৬
|
Lock-up
|
হাজত
|
১৮৭
|
manager
|
ব্যবস্থাপক
|
১৮৮
|
Manifesto
|
ইশতেহার
|
১৮৯
|
Manuscript
|
পাণ্ডুলিপি
|
১৯০
|
Mayor
|
মেয়র, পুরকর্তা
|
১৯১
|
Memorandum
|
স্মারকলিপি
|
১৯২
|
Mercury
|
পারদ
|
১৯৩
|
Method
|
প্রণালি
|
১৯৪
|
Millennium
|
সহস্রাব্দ
|
১৯৫
|
National Assembly
|
জাতীয় পরিষদ
|
১৯৬
|
Nationalisation
|
জাতীয়করণ / রাষ্ট্রীয়করণ
|
১৯৭
|
Nationality
|
জাতীয়তা
|
১৯৮
|
Nitrogen
|
যবক্ষারজান
|
১৯৯
|
Note
|
মন্তব্য
|
২০০
|
Notice Board
|
বিজ্ঞপ্তি ফলক
|
পারিভাষিক শব্দ: ২০১-২৫৬
ক্রম
|
মূলশব্দ
|
অর্থ
|
২০১
|
Nursery
|
শিশুমালা / তরুশালা
|
২০২
|
Obedient
|
অনুগত, বাধ্য
|
২০৩
|
Occupation
|
বৃত্তি / পেশা / দখল
|
২০৪
|
Office-bearer
|
কর্মচারী
|
২০৫
|
Option
|
ইচ্ছা
|
২০৬
|
Optional
|
ঐচ্ছিক
|
২০৭
|
Out-post
|
ফাঁড়ি
|
২০৮
|
oxygen
|
অম্লজান
|
২০৯
|
Para
|
অনুচ্ছেদ
|
২১০
|
Parliament
|
সংসদ
|
২১১
|
Passport
|
ছাড়পত্র / পাসপোর্ট
|
২১২
|
Pay-bill
|
বেতন-বিল / বেতন-পত্র
|
২১৩
|
Payee
|
প্রাপক
|
২১৪
|
periodical
|
সাময়িকী
|
২১৫
|
Philanthropist
|
লোকহিতৈষী
|
২১৬
|
Pollution
|
দূষণ
|
২১৭
|
post graduate
|
স্নাতকোত্তর
|
২১৮
|
Principal
|
অধ্যক্ষ / প্রধান
|
২১৯
|
Principle
|
তত্ত্ব / সূত্র / নীতি
|
২২০
|
Public
|
সরকারি লোক / জনসাধারণ
|
২২১
|
Public works
|
গণপূর্ত
|
২২২
|
Publication
|
প্রকাশনা
|
২২৩
|
Quarantine
|
সঙ্গরোধ
|
২২৪
|
radio
|
বেতার
|
২২৫
|
Rank
|
পদমর্যাদা
|
২২৬
|
Ratio
|
অনুপাত
|
২২৭
|
Regiment
|
সৈন্যদল
|
২২৮
|
Registration
|
নিবন্ধন
|
২২৯
|
Relation
|
সম্পর্ক
|
২৩০
|
Republic
|
প্রজাতন্ত্র
|
২৩১
|
Routine
|
রুটিন / নিত্যক্রম
|
২৩২
|
Sabotage
|
অন্তর্ঘাত
|
২৩৩
|
Salary
|
বেতন
|
২৩৪
|
Sanction
|
অনুমোদন / মঞ্জুরি
|
২৩৫
|
Scale
|
মাপনী / স্কেল / ক্রম
|
২৩৬
|
Secondary
|
মাধ্যমিক
|
২৩৭
|
Secretary
|
সচিব
|
২৩৮
|
Specialist
|
বিশেষজ্ঞ
|
২৩৯
|
Telecommunication
|
টেলিযোগাযোগ
|
২৪০
|
Termination
|
অবসান
|
২৪১
|
Theory
|
তত্ত্ব / সিদ্ধান্ত / সূত্র
|
২৪২
|
training
|
প্রশিক্ষণ
|
২৪৩
|
Union
|
সংঘ / ইউনিয়ন; সংযোগ
|
২৪৪
|
Up-to-date
|
হালনাগাদ
|
২৪৫
|
Urbanization
|
নগরায়ন
|
২৪৬
|
Vacation
|
অবকাশ / ছুটি
|
২৪৭
|
Valid
|
বৈধ / সিদ্ধ / চালু
|
২৪৮
|
Vehicle
|
যান / গাড়ি
|
২৪৯
|
Venue
|
স্থান
|
২৫০
|
Viva-voce
|
মৌখিক পরীক্ষা
|
২৫১
|
Vocation
|
বৃত্তি
|
২৫২
|
Walk-out
|
সভাবর্জন / ওয়াক আউট
|
২৫৩
|
White paper
|
শ্বেতপত্র
|
২৫৪
|
Worship
|
পূজা
|
২৫৫
|
Year-Book
|
বর্ষপঞ্জি
|
২৫৬
|
Zone
|
অঞ্চল; বলয় / মণ্ডল
|
-----------------------------------------------------------
সন্ধি বিচ্ছেদ : প্রারম্ভিক আলোচনা
--------------------------------------------------------------------
সন্ধি: সন্নিহিত দুটি ধ্বনির মিলনের নাম সন্ধি। যেমন- আশা + অতীত = আশাতীত। হিম + আলয় = হিমালয়। প্রথমটিতে আ + অ = আ (া) এবং দ্বিতীয়টিতে অ + আ = আ (া) হয়েছে। আবার, তৎ + মধ্যে =তন্মধ্যে, এখানে ত + ম = ন্ম হয়েছে।
সন্ধির উদ্দেশ্য
(ক) সন্ধির উদ্দেশ্য স্বাভাবিক উচ্চারণে সহজপ্রবণতা এবং
(খ) ধ্বনিগত মাধুর্য সম্পাদন।
তাই যে ক্ষেত্রে আয়াসের লাঘব হয় কিন্তু ধ্বনি-মাধুর্য রক্ষিত হয় না, সে ক্ষেত্রে সন্ধি করার নিয়ম নেই। যেমন- কচু + আদা + আলু =কচ্চাদালু হয় না। অথবা কচু + আলু + আদা = কচ্চান্বাদা হয় না।
বাংলা শব্দের সন্ধি
বাংলা সন্ধি দুই রকমের:
১. স্বরসন্ধি
২. ব্যঞ্জনসন্ধি।
১. স্বরসন্ধি : স্বরধ্বনির সঙ্গে স্বরধ্বনি মিলে যে সন্ধি হয় তাকে স্বরসন্ধি বলে।
১. সন্ধিতে দুটি সন্নিহিত ঘরের একটির লোপ হয়। যেমন-
(ক) অ + এ = এ (অ লােপ) | যেমন – শত + এক = শতেক। | এরূপ – কতেক। |
(খ) আ + আ = আ (একটি আ লােপ)। | যেমন – শাঁখা + আরি = শাঁখারি। | এরূপ – রুপা + আলি = রূপালি। |
(গ) আ + উ = উ (আ লােপ)। | যেমন – মিথ্যা + উ = মিথুক। | এরূপ – হিংসুক, নিন্দুক ইত্যাদি। |
(ঘ) ই + এ = ই (এ লােপ)। | যেমন – কুড়ি + এক = কুড়িক। | এরূপ – ধনিক, গুটিক ইত্যাদি। |
আশি + এর = আশির (এ লােপ)। | এরূপ — নদীর (নদী +এর)। |
২. কোনাে কোনাে স্থলে পাশাপাশি দুটি ঘরের শেষেরটি লােপ পায়। যেমন – যা + ইচ্ছা + তাই =যাচ্ছেতাই। এখানে (আ+ই) এর মধ্যে ই লােপ পেয়েছে।
২। ব্যঞ্জন সন্ধি
সরে আর ব্যঞ্জনে, ব্যঞ্জনে আর ব্যঞ্জনে এবং ব্যঞ্জনে আর সরে মিলিত হয়ে যে সন্ধি হয় তাকে ব্যঞ্জন সন্ধি বলে। প্রকৃত বাংলা ব্যঞ্জন সন্ধি সমীভবন (Assimilation)- এর নিয়মেই হয়ে থাকে। আর তা-ও মূলত কথ্যরীতিতে সীমাবদ্ধ।
১. প্রথম ধ্বনি অঘােষ এবং পরবর্তী ধ্বনি ঘােষ হলে, দুটি মিলে ঘােষ ধ্বনি দ্বিত্ব হয়। অর্থাৎ সন্ধিতে ঘােষ ধ্বনির পূর্ববর্তী অঘােষ ধ্বনিও ঘােষ হয়। যেমন – ছােট + দ =ছােড়দা।
২. হলন্ত র (বদ্ধ অক্ষর বিশিষ্ট) ধ্বনির পরে অন্য ব্যঞ্জন ধ্বনি থাকলে রু লুপ্ত হয়ে পরবর্তী ধ্বনি দ্বিত্ব হয়।
যেমন—
আর + না = আন্না | ধর, + না =ধন্না |
চার + টি = চাট্টি | দুর, + ছাই = দুচ্ছাই ইত্যাদি। |
৩. চ-বর্গীয় ধ্বনির আগে যদি ত-বর্গীয় ধ্বনি আসে তাহলে, ত-বর্গীয় ধ্বনি লােপ হয় এবং চ-বর্গীয় ধ্বনির
দ্বিত্ব হয়। অর্থাৎ ত-বর্গীয় ধ্বনি ও চ-বর্গীয় ধ্বনি পাশাপাশি এলে প্রথমটি লুপ্ত হয়ে পরবর্তী ধ্বনিটি দ্বিত্ব হয়। যেমন-
নাত + জামাই = নাজ্জামাই (ত্ + জ = জ্জ) |
বদ্ + জাত = বজ্জাত |
হাত + ছানি = হাচ্ছানি ইত্যাদি। |
৪. ‘প’-এর পরে ‘চ’ এবং “স’-এর পরে ‘ত এলে চ ও ত এর স্থলে শ হয়। যেমন –
পাঁচ + শ = পাশ |
সাত + শ = সাশ |
পঁাচ + সিকা = পাশিকা |
৫. হলন্ত ধ্বনির সাথে স্বরধ্বনি যুক্ত হলে ঘরের লােপ হয় না। যেমন –
বােন + আই =বােনাই | বার + এক =বারেক |
চুন + আরি =চুনারি | তিন + এক =তিনেক |
তিল + এক = তিলেক |
৬. স্বরধ্বনির পরে ব্যঞ্জনধ্বনি এলে স্বরধ্বনিটি লুপ্ত হয়। যেমন –
কঁচা + কলা = কাঁচকলা | ঘােড়া + দৌড় = ঘােড়দৌড় |
নাতি + বৌ = নাতবৌ | ঘােড়া + গাড়ি = ঘােড়গাড়ি ইত্যাদি। |
তৎসম শব্দের সন্ধি
বাংলা ভাষায় বহু সংস্কৃত শব্দ অবিকৃত অবস্থায় রয়েছে। এসব শব্দই তৎসম (তৎ = তার + সম = সমান)। তার সমান অর্থাৎ সংস্কৃতের সমান। এ শ্রেণির শব্দের সন্ধি সংস্কৃত ভাষার নিয়মেই সম্পাদিত হয়ে এসেছে। বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত তৎসম সন্ধি তিন প্রকার:
(১) স্বরসন্ধি
(২) ব্যঞ্জন সন্ধি
(৩) বিসর্গ সন্ধি
১. স্বরসন্ধি
স্বরধ্বনির সঙ্গে স্বরধ্বনির মিলনের নাম স্বরসন্ধি।
১. অ-কার কিংবা আকারের পর অ-কার কিংবা আ-কার থাকলে উভয়ে মিলে আ-কার হয়, আ-কার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের সঙ্গে যুক্ত হয়। যেমন-
অ + অ = আ | নর+ অধম = নরাধম | এরূপ- হিমাচল, প্রাণাধিক, হস্তান্তর, হিতাহিত ইত্যাদি |
অ + আ = আ | হিম + আলয় = হিমালয়। | এরূপ – দেবালয়, রত্নাকর, সিংহাসন ইত্যাদি। |
আ + অ = আ | যথা + অর্থ = যথার্থ। | এরূপ — আশাতীত, কথামৃত, মহার্ঘ ইত্যাদি। |
আ + আ = আ | বিদ্যা+ আলয় = বিদ্যালয়। | এরূপ- কারাগার, মহাশয়, সদানন্দ ইত্যাদি। |
২. অ-কার কিংবা আ-কারের পর ই-কার কিংবা ঈ-কার থাকলে উভয়ে মিলে এ-কার হয়; এ-কার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের সঙ্গে যুক্ত হয়। যেমন—
অ + ই = এ | শুভ + ইচ্ছা = শুভেচ্ছা। |
আ + ই = এ | যথা + ইষ্ট = যথেষ্ট। |
অ + ঈ = এ | পরম + ঈশ =পরমেশ। |
আ + ঈ = এ | মহা + ঈশ =মহেশ। |
এরূপ –পূর্ণেন্দু, শ্রবণেন্দ্রিয়, স্বেচ্ছা, নরেশ, রমেশ, নরেন্দ্র ইত্যাদি। |
৩. অ-কার কিংবা আ-কারের পর উ-কার কিংবা ঊ-কার থাকলে উভয়ে মিলে ও-কার হয়; ও-কার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনে যুক্ত হয়। যেমন-
অ + উ = ও | সূর্য + উদয় = সূর্যোদয়। |
আ + উ = ও | যথা + উচিত = যথােচিত। |
অ + ঊ = ও | গৃহ + ঊর্ধ্ব = গৃহাের্ধ্ব। |
আ + ঊ = ও | গঙ্গা + ঊর্মি = গঙ্গোর্মি। |
এরূপ — নীলােৎপল, চলাের্মি, মহােৎসব, নবােঢ়া, ফলােদয়, যথােপযুক্ত, হিতােপদেশ, পরােপকার, প্রশ্নোত্তর ইত্যাদি। |
৪. অ-কার কিংবা আ-কারের পর ঋ-কার থাকলে উভয়ে মিলে ‘অর’ হয় এবং তা রেফ () রূপে পরবর্তী বর্ণের সাথে লেখা হয়। যেমন—
অ + ঋ = অ | দেব + ঋষি = দেবর্ষি। |
আ + ঋ = অর | মহা + ঋষি = মহর্ষি। |
এরূপ — অধমর্ণ, উত্তমর্ণ, সপ্তর্ষি, রাজর্ষি ইত্যাদি। |
৫. অ-কার কিংবা আ-কারের পর ‘ঋত’-শব্দ থাকলে (অ, আ+ঋ) উভয় মিলে ‘আর’ হয় এবং বানানে পূর্ববর্তী বর্ণে আ ও পরবর্তী বর্ণে রেফ লেখা হয়। যেমন—
অ + ঋ = আর | শীত + ঋত = শীতার্ত। |
আ + ঋ = আর | তৃষ্ণা + ঋত = তৃষ্ণার্ত। |
এরূপ —ভয়ার্ত, ক্ষুধার্ত ইত্যাদি। |
৬. অ-কার কিংবা আ-কারের পর এ-কার কিংবা ঐ-কার থাকলে উভয়ে মিলে ঐ-কার হয়; ঐ-কার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের সাথে যুক্ত হয়। যেমন—
অ + এ = ঐ | জন + এক = জনৈক। |
আ + এ = ঐ | সদা + এব = সদৈব। |
অ + ঐ = ঐ | মত + ঐক্য = মতৈক্য। |
আ + ঐ = ঐ | মহা + ঐশ্বর্য = মহৈশ্বর্য। |
এরূপ- হিতৈষী, সর্বৈব, অতুলৈশ্বর্য ইত্যাদি। |
৭. অ-কার কিংবা আ-কারের পর ও-কার কিংবা ঔ-কার থাকলে উভয়ে মিলে ঔ-কার হয়; ঔ-কার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের সাথে যুক্ত হয়। যেমন-
অ+ ও = ঔ | বন + ওষধি = বনৌষধি। |
আ + ও = ঔ | মহা + ওষধি = মহৌষধি। |
অ + ঔ = ঔ | পরম + ঔষধ = পরমৌষধ। |
আ + ঔ = ঔ | মহা + ঔষধ = মহৌষধ। |
৮. ই-কার কিংবা ঈ-কারের পর ই-কার কিংবা ঈ-কার থাকলে উভয়ে মিলে দীর্ঘ ঈ-কার হয়। দীর্ঘ ঈ-কার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের সাথে যুক্ত হয়। যেমন-
ই + ই = ঈ | অতি + ইত = অতীত |
ই + ঈ = ঈ | পরি + ঈক্ষা = পরীক্ষা। |
ঈ + ই = ঈ | সতী + ইন্দ্র = সতীন্দ্র। |
ঈ + ঈ = ঈ | সতী + ঈশ = সতীশ। |
এরূপ- গিরীন্দ্র, ক্ষিতীশ, মহীন্দ্র, শ্রীশ, পৃথ্বীশ, অতীব, প্রতীক্ষা, প্রতীত, রবীন্দ্র, দিল্লীশ্বর ইত্যাদি। |
৯. ই-কার কিংবা ঈ-কারের পর ই ও ঈ ভিন্ন অন্য ঘর থাকলে ই বা ঈ স্থানে ‘য বা য() ফলা হয়। য-ফলা।
লেখার সময় পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের সাথে লেখা হয়। যেমন-
ই + অ = + অ | অতি + অন্ত = অত্যন্ত। |
ই + আ = ঘৃ + আ | ইতি + আদি = ইত্যাদি। |
ই + উ = খৃ + উ | অতি + উক্তি = অত্যুক্তি। |
ই + উ = য + উ | প্রতি + ঊষ = প্রত্যুষ। |
ঈ + আ = + আ | মসী + আধার = মস্যাধার। |
ই + এ = য + এ | প্রতি + এক = প্রত্যেক। |
ঈ + অ = ঘৃ + অ | নদী + অ = নদঘু। |
এরূপ-প্রত্যহ, অত্যধিক, গত্যন্তর, প্রত্যাশা, প্রত্যাবর্তন, আদ্যন্ত, যদ্যপি, অভ্যুত্থান, অত্যাশ্চর্য, প্রত্যুপকার ইত্যাদি। |
১০. উ-কার কিংবা উ-কারের পর উ-কার কিংবা উ-কার থাকলে উভয়ে মিলে ঊ-কার হয়; উ-কার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জন ধ্বনির সাথে যুক্ত হয়। যেমন—
উ + উ = উ | মরু + উদ্যান = মরুদ্যান। |
উ + উ = উ | বহু + ঊর্ধ্ব = বহূর্ধ্ব। |
ঊ + উ = উ | বধূ + উৎসব = বধূৎসব। |
ঊ + উ = উ | ভূ + ঊর্ধ্ব = ভূর্ধ্ব। |
১১. উ-কার কিংবা ঊ-কারের পর উ-কার ও উ-কার ভিন্ন অন্য ঘর থাকলে উ বা ঊ স্থানে ব-ফলা হয় এবং লেখার সময় ব-ফলা পূর্ববর্তী বর্ণের সাথে লেখা হয়। যেমন-
উ + অ = ব + অ | সু + অল্প = স্বল্প |
উ + আ = ব + আ | সু + আগত = স্বাগত |
উ + ই = ব + ই | অনু + ই = অন্বিত |
উ + ঈ = ব + ঈ | তনু + ঈ = তন্বী |
উ + এ = ব + এ | অনু + এষণ = অন্বেষণ |
এরুপ- পশ্বধম, পশ্বাচার, অন্বয়, মন্বন্তর ইত্যাদি। |
১২. এ, ঐ, ও, ঔ-কারের পর এ, ঐ স্থানে যথাক্রমে অয়, আয় এবং ও, ঔ স্থানে যথাক্রমে অব ও আবু হয়। যেমন-
এ + অ = অহ্ + অ | নে + অন = নয়ন। শে + অন = শয়ন। |
ঐ + অ = আয়ু + অ | নৈ + অক = নায়ক। গৈ + অক = গায়ক। |
ও + অ = অব + অ | পাে + অন = পবন। লাে + অন = লবণ। |
ঔ + অ = আবৃ + অ | পৌ + অক = পাবক। |
ও + আ = অ + আ | গাে + আদি = গবাদি। |
ও + এ = অ + এ | গাে + এষণা = গবেষণা। |
ও + ই = অ + ই | পাে + ইত্র = পবিত্র |
ঔ + ই = আবৃ + ই | নৌ + ইক = নাবিক। |
ঔ + উ = আবৃ + উ | ভৌ + উক = ভাবুক |
২. ব্যঞ্জনসন্ধি
স্বরে-ব্যঞ্জনে, ব্যঞ্জনে-স্বরে ও ব্যঞ্জনে-ব্যঞ্জনে যে সন্ধি হয় তাকে ব্যঞ্জন সন্ধি বলে। এদিক থেকে ব্যঞ্জন সন্ধিকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যথা :
১. ব্যঞ্জনধ্বনি + স্বরধ্বনি
২. স্বরধ্বনি + ব্যঞ্জনধ্বনি
৩, ব্যঞ্জনধ্বনি + ব্যঞ্জনধ্বনি
১. ব্যঞ্জনধ্বনি + স্বরধ্বনি
ক, চ, ট, ত, পৃ-এর পরে স্বরধ্বনি থাকলে সেগুলাে যথাক্রমে গ, জ্ব, ডু (ড়), দৃ, বৃ হয়। পরবর্তী স্বরধ্বনিটি পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনধ্বনির সঙ্গে যুক্ত হয়। যেমন-
ক্ + অ = গ | দিক্ + অন্ত =দিগন্ত। |
চ্ + অ = জ | ণিচ্ + অন্ত = ণিজন্ত। |
ট্ + আ = ড় | ষট্ + আনন = ষড়ানন। |
ত্ + অ = দ | তৎ + অবধি = তদবধি। |
প + অ = ব | সুপ + অন্ত = সুবন্ত। |
এরূপ- বাগীশ, তদন্ত, বাগাড়ম্বর, কৃদন্ত, সদানন্দ, সদুপায়, সদুপদেশ, জগদিন্দ্র ইত্যাদি। |
২. স্বরধ্বনি + ব্যঞ্জনধ্বনি
স্বরধ্বনির পর ছ থাকলে উক্ত ব্যঞ্জনধ্বনিটি দ্বিত্ব (চ্ছ) হয়। যথা—
অ + ছ = চ্ছ | এক + ছত্র = একচ্ছত্র |
আ + ছ = চ্ছ | কথা + ছলে = কথাচ্ছলে |
ই + ছ = চ্ছ | পরি + ছ = পরিচ্ছদ। |
এরূপ – মুখচ্ছবি, বিচ্ছেদ, পরিচ্ছেদ, বিচ্ছিন্ন, অঙ্গচ্ছেদ, আলােকচ্ছটা, প্রতিচ্ছবি, প্রচ্ছদ, আচ্ছাদন, বৃক্ষচ্ছায়া, বচ্ছন্দে, অনুচ্ছেদ ইত্যাদি। |
৩. ব্যঞ্জনধ্বনি + ব্যঞ্জনধ্বনি
(ক) ১. ত্ ও দৃ-এর পর চূ ও ছ, থাকলে ত্ ও দৃ স্থানে চ হয়। যেমন—
ত্ + চ = চ্চ | সৎ + চিন্তা =সচ্চিন্তা। |
ত্ + ছ | উৎ + ছেদ = উচ্ছেদ। |
দ্ + চ = চ্চ | বিপদ + চয় = বিপচ্চয়। |
দৃ + ছ = চ্ছ | বিপদ + ছায়া = বিপচ্ছায়া। |
এরূপ — উচ্চারণ, শরচ্চন্দ্র, সচ্চরিত্র, তচ্ছবি ইত্যাদি। |
২. ত্ ও দ্ এরপর জ্ব ও ঝ থাকলে ত্ ও দৃ-এর স্থানে জ্ব হয়। যেমন—
ত্ + জ = জ্জ | সৎ + জন = সজ্জন। |
দৃ + জ = জ্জ | বিপদ + জাল =বিপজ্জাল |
ত্ + ঝ = দ্রু | কুৎ + ঝটিকা = কুক্কটিকা |
এরূপ – উজ্জ্বল, তজ্জন্য, যাবজ্জীবন, জগজ্জীবন ইত্যাদি। |
৩. ত্ ও দৃ-এরপর শ থাকলে ত্ ও দৃ-এর স্থলে চ্ এবং শ্-এর স্থলে ছ উচ্চারিত হয়। যেমন-
ত্ + শ = চ + ছ = চ্ছ উৎ + শ্বাস = উচ্ছ্বাস
এরূপ — চলচ্ছক্তি, উচ্ছঙ্খল ইত্যাদি।
৪. ত্ ও দৃ-এর পর ডু থাকলে ত্ ও দৃ এর স্থানে ড্র হয়। যেমন-
ত্ + ড = ডড় উৎ + ডীন = উড্ডীন।
এরূপ – বৃহড্ঢক্কা
৫. ত্ ও দৃ এর পর হ থাকলে ত্ ও দৃ এর স্থলে দ এবং হ এর স্থলে ধূ হয়। যেমন-
ত্ + হ = দৃ + ধ = দ্ধ উৎ + হার = উদ্ধার।
দৃ + = দৃ + ধ = দ্ধ পদ + হতি = পদ্ধতি।
এরূপ – উদ্ধৃত, উদ্ধত, তদ্ধিত ইত্যাদি।
৬. ত্ ও দ, এর পর নৃ থাকলে ত্ ও -এর স্থলে ল উচ্চারিত হয়। যেমন
ত্ + ল = ল্ল উৎ + লাস = উল্লাস।
এরূপ – উল্লেখ, উল্লিখিত, উল্লেখ্য, উল্লম্ফন ইত্যাদি।
(খ) ১. ব্যঞ্জন ধ্বনিসমূহের যে কোনাে বর্গের অঘােষ অল্পপ্রাণ ধ্বনির পর যে কোনাে বর্গের ঘােষ অল্পপ্রাণ ও ঘােষ মহাপ্রাণ ধ্বনি কিংবা ঘােষ অল্পপ্রাণ তালব্য ধ্বনি, (য ) জ), ঘােষ অল্পপ্রাণ ওষ্ঠ ধ্বনি (ব), ঘােষ কম্পনজাত দন্তমূলীয় ধ্বনি (র) কিংবা ঘােষ অল্পপ্রাণ ওষ্ঠ্য ব্যঞ্জনধ্বনি (ব) থাকলে প্রথম অঘােষ অল্পপ্রাণ ধ্বনি ঘােষ অল্পপ্রাণরূপে উচ্চারিত হয়। যথা :
ক্ + দ = গ + দ | বাক্ + দান = বাগদান |
টু + য = ডু + য | ষ + যন্ত্র = ষড়যন্ত্র |
ত্ + ঘ = দ্ + ঘ | উৎ + ঘাটন = উদ্ঘাটন |
ত্ + য = দৃ+ য | উৎ + যােগ = উদ্যোগ |
ত্ + ব = দৃ + ব | উৎ +বন্ধন = উদ্বন্ধন। |
ত্ + র = দৃ+ র | তৎ + রূপ = তদুপ |
এরূপ -দিগ্বিজয়, উদ্যম, উদ্গার, উদ্গিরণ, উদ্ভব, বাগ্জাল, সদ্গুরু, বাগদেবী ইত্যাদি। |
২. ঙ, ঞ, ণ, ন, ম পরে থাকলে পূর্ববর্তী অঘােষ অল্পপ্রাণ স্পর্শধ্বনি সেই বর্গীয় ঘােষ স্পর্শধ্বনি কিংবা নাসিক্যধ্বনি হয়। যথা :
ক্ + ন = গ + ন দিক্ + নির্ণয় = দিগনির্ণয় বা দিনির্ণয়
ত্ + ম = দ/ন+ ম তৎ + মধ্যে = তদ্মধ্যে বা তন্মধ্যে।
লক্ষণীয়: এরূপ ক্ষেত্রে সাধারণত নাসিক্য ব্যঞ্জনই বেশি প্রচলিত। যেমন –
বাক্ + ময় = বাঙ্ময়, | জগৎ + নাথ = জগন্নাথ ইত্যাদি। |
তৎ + ময় = তন্ময়, | এরূপ—উন্নয়ন, উন্নীত, চিন্ময় ইত্যাদি। |
মৃৎ + ময় = মৃন্ময়, |
৩. ম্ এর পর যে কোনাে বর্গীয় ধ্বনি থাকলে ম্ ধ্বনিটি সেই বর্গের নাসিক্য ধ্বনি হয়। যেমন—
মৃ + ক = ঙ + ক্ | শম্ + ক =শঙ্কা। |
ম্ + চ = ঞ + চ্ | সম্ + চয় = সঞ্চয়। |
ম + ত = নৃ + ত্ | সম্ + তাপ = সন্তাপ। |
এরূপ – কিম্ভূত, সন্দর্শন, কিন্নর, সম্মান, সন্ধান, সন্ন্যাস ইত্যাদি। |
দ্রষ্টব্য : আধুনিক বাংলায় মূ-এর পর কণ্ঠ্য-বর্গীয় ধ্বনি থাকলে মৃ স্থানে প্রায়ই ঙ না হয়ে অনুস্বার (ং) হয়। যেমন-
সম্ + গত = সংগত, |
অহম্ + কার = অহংকার, |
সম্ + খ্যা = সংখ্যা |
এরূপ –সংকীর্ণ, সংগীত, সংগঠন, সংঘাত ইত্যাদি। |
৪. ম্-এর পর অন্তঃস্থ ধ্বনি য, র, ল, ব, কিংবা শ, ষ, স, হ থাকলে, মৃ স্থলে অনুবার (ং) হয়। যেমন-
সম্ + যম = সংযম, | সম্ + বাদ = সংবাদ, |
সম্+ রক্ষণ = সক্ষণ | সম্ + লাপ = সংলাপ |
সম্ + শয় = সংশয় | সম্ + সার = সংসার |
সম্ + হার = সংহার। | |
এরূপ-বারংবার, কিংবা, সংবরণ, সংযােগ, সংযােজন, সংশােধন, সর্বংসহা, সয়ংবরা। | |
ব্যতিক্রম : সম্রাট (সম্ + রাট)। |
৫. চু ও জু-এর পরে নাসিক্য ধ্বনি তালব্য হয়। যেমন –
চ + ন = চ + ঞ যাচ্ + না = যাচ্ঞা, রাজ্ + নী =রাজ্ঞী।
জ + ন = জ + ঞ, যজ্ + ন = যজ্ঞ,
৬. দৃ ও ধ এর পরে ক, চ, ট, ত, প, খ, ছ, ঠ, থ, ফ, থাকলে দৃ ও ধূ স্থলে অঘােষ অল্পপ্রাণ ধ্বনি হয়। যেমন-
দ্> ত্ তদ্ + কাল = তৎকাল
ধূ > ত্ ক্ষুধ + পিপাসা =ক্ষুৎপিপাসা।
এরূপ —হৃৎকম্প, তৎপর, তত্ত্ব ইত্যাদি।
৭. দৃ কিংবা ধূ-এর পরে স্ থাকলে, দৃ ও ধূ স্থলে অঘােষ অল্পপ্রাণ ধ্বনি হয়। যেমন-
বিপদ + সংকুল = বিপৎসংকুল।
এরূপ — তৎসম।
৮. যু-এর পরে ত্ বা থু থাকলে, যথাক্রমে ত্ ও থু স্থানে ট ও ঠ হয়। যেমন
কৃষ + তি = কৃষ্টি, ষষ্ + থ্ = ষষ্ঠ।
বিসর্গ সন্ধি
সংস্কৃত সন্ধির নিয়মে পদের অন্তস্থিত বৃ ও স্ অনেক ক্ষেত্রে অঘােষ উম্মধ্বনি অর্থাৎ হ ধ্বনিরূপে উচ্চারিত হয় এবং তা বিসর্গ(ঃ) রূপে লেখা হয়। র্ ও সূ বিসর্গ ব্যঞ্জনধ্বনিমালার অন্তর্গত। সে কারণে বিসর্গ সন্ধি ব্যঞ্জন সন্ধির অন্তর্গত। বস্তুত বিসর্গ র্ এবং স্-এর সংক্ষিপ্ত রূপ। বিসর্গকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে :
১. র- জাত বিসর্গ ও
২. সৃ- জাত বিসর্গ।
১. র -জাত বিসর্গ : র স্থানে যে বিসর্গ হয় তাকে বলে র- জাত বিসর্গ। যেমন:
অন্তর অন্তঃ, প্রাতরপ্রাতঃ, পুনর – পুনঃ ইত্যাদি।
২. স-জাত বিসর্গ : স্ স্থানে যে বিসর্গ হয় তাকে বলে স্-জাত বিসর্গ। যেমন :
নমস্ – নমঃ, পুরস্ – পুরঃ, শিরস্ – শিরঃ ইত্যাদি।
বিসর্গের সাথে অর্থাৎ র ও স্-এর সাথে স্বরধ্বনির কিংবা ব্যঞ্জনধ্বনির যে সন্ধি হয় তাকে বিসর্গ সন্ধি বলে।
বিসর্গ সন্ধি দুইভাবে সাধিত হয়:
১. বিসর্গ + স্বর এবং
২. বিসর্গ + ব্যঞ্জন।
১. বিসর্গ ও স্বরের সন্ধি
অ-ধ্বনির পরস্থিত (অঘােষ উধ্বনি) বিসর্গের পর অ ধ্বনি থাকলে অ + ও + অ – এ তিনে মিলে ও-কার হয়। যেমন-
ততঃ + অধিক = ততােধিক।
২. বিসর্গ ও ব্যঞ্জনের সন্ধি
১. অ-কারের পরস্থিত স-জাত বিসর্গের পর ঘােষ অল্পপ্রাণ ও ঘােষ মহাপ্রাণ ব্যঞ্জনধ্বনি, নাসিক্যধ্বনি কিংবা অন্তস্থ য, অন্তস্থ ব, র, ল, হ থাকলে অ-কার ও স্-জাত বিসর্গ উভয় স্থলে ও-কার হয়। যেমন –
তিরঃ + ধান = তিরােধান, |
মনঃ + ম = মনােরম, |
মনঃ + হর = মনােহর, |
তপঃ + বন = তপােবন ইত্যাদি। |
২. অ-কারের পরঙ্খিত রূ-জাত বিসর্গের পর উপযুক্ত ধ্বনিসমূহের কোনােটি থাকলে বিসর্গ স্থানে ‘র’ হয়। যেমন—
অন্তঃ + গত = অন্তর্গত, |
অন্তঃ + ধান = অন্তর্ধান, |
পুনঃ+ আয় = পুনরায়, |
পুনঃ + উক্ত = পুনরুক্ত, |
অহঃ + অহ = অহরহ। |
এরূপ — পুনর্জন্ম, পুনর্বার, প্রাতরুথান, অন্তর্ভুক্ত, পুনরপি, অন্তবর্তী ইত্যাদি। |
৩. অ ও আ ভিন্ন অন্য ঘরের পরে বিসর্গ থাকলে এবং তার সঙ্গে অ, আ, বর্গীয় ঘােষ অল্পপ্রাণ ও ঘােষ মহাপ্রাণ নাসিক্যধ্বনি কিংবা য, র, ল, ব, হ-এর সন্ধি হলে বিসর্গ স্থানে ‘র’ হয়। যেমন-
নিঃ + আকার = নিরাকার, |
আশীঃ + বাদ = আশীর্বাদ, |
দুঃ + যােগ = দুর্যোগ ইত্যাদি। |
এরূপ – নিরাকরণ, জ্যোতির্ময়, প্রাদুর্ভাব, নির্জন, বহির্গত, দুর্লোভ, দুরন্ত ইত্যাদি। |
ব্যতিক্রম : ই কিংবা উ ধ্বনির পরের বিসর্গের সঙ্গে ‘র’ এর সন্ধি হলে বিসর্গের লােপ হয় ও বিসর্গের পূর্ববর্তী ব্ৰস ঘর দীর্ঘ হয়। যেমন –
নিঃ + রব = নীরব, নিঃ + রস = নীরস ইত্যাদি।
৪. বিসর্গের পর অঘােষ অল্পপ্রাণ কিংবা মহাপ্রাণ তালব্য ব্যঞ্জন থাকলে বিসর্গের স্থলে তালব্য শিশ ধ্বনি হয়, অঘােষ অল্পপ্রাণ কিংবা অঘােষ মহাপ্রাণ মূর্ধন্য ব্যঞ্জন থাকলে বিসর্গ স্থলে মূর্ধন্য শিশ ধ্বনি হয়, অঘােষ অল্পপ্রাণ কিংবা অঘােষ মহাপ্রাণ দন্ত্য ব্যঞ্জনের স্থলে দন্ত্য শিশ ধ্বনি হয়। যেমনঃ
ঃ+ চ + ছ = শ + চ / ছ | নিঃ + চয় = নিশ্চয়, শিরঃ + ছেদ = শিরচ্ছেদ। |
ঃ + ট /ঠ = ষ + ট | ধনুঃ + টঙ্কার = ধনুষ্টঙ্কার, নিঃ + ঠুর = নিষ্ঠুর। |
ঃ + ত + থ = স + ত + থ | দুঃ + তর = দুস্তর, দুঃ + থ = দুস্থ। |
৫. অঘােষ অল্পপ্রাণ ও অঘােষ মহাপ্রাণ কণ্ঠ্য কিংবা ওষ্ঠ্য ব্যঞ্জন (ক, খ, প, ফ) পরে থাকলে অ বা আ ধ্বনির পস্থিত বিসর্গ স্থলে অঘােষ দন্ত্য শিশ ধ্বনি (স) হয় এবং অ বা আ ব্যতীত অন্য স্বরধ্বনির পরস্থিত বিসর্গ হলে অঘোেষ মূর্ধন্য শিশূ ধ্বনি (ষ) হয়। যেমন-
অ এর পরে বিসর্গ ঃ + ক = স + ক | নমঃ + কার = নমস্কার। |
অ এর পরে বিসর্গ ঃ + খ = স + খ | পদঃ + খলন = পদখলন। |
ই এর পরে বিসর্গ ঃ + ক = ষ + ক | নিঃ + কর = নিষ্কর। |
উ এর পরে বিসর্গ ঃ + ক = ষ + ক | দুঃ + কর = দুষ্কর। |
এরূপ – পুরস্কার, মনস্কামনা, তিরস্কার, চতুষ্পদ, নিষ্ফল, নিস্পাপ, দুষ্প্রাপ্য, বহিস্কৃত, দুস্কৃতি, আবিষ্কার, চতুষ্কোণ, বাচস্পতি, ভাস্কর ইত্যাদি। |
৬. কোনাে কোনাে ক্ষেত্রে সন্ধির বিসর্গ লােপ হয় না। যেমন-
প্রাতঃ + কাল = প্রাতঃকাল |
মনঃ + কষ্ট = মনঃকষ্ট |
শিরঃ + পীড়া = শিরঃপীড়া |
৭. যুক্ত ব্যঞ্জন ধ্বনি ত, স্থ কিংবা স পরে থাকলে পূর্ববর্তী বিসর্গ অবিকৃত থাকে অথবা লােপ পায়। যেমন—
নিঃ + স্তন্ধ = নিঃস্তব্ধ কিংবা নিস্তব্ধ। |
দুঃ +থ = দুঃস্থ কিংবা দুস্থ। |
নিঃ + প = নিঃস্পন্দ কিংবা নিস্পন্দ। |
সন্ধি বিচ্ছেদ : আলোচনার সারসংক্ষেপ
সন্ধি বিচ্ছেদ এর উপরিউক্ত আলোচনা আপনার ভাল না লাগাই স্বাভাবিক। ফাঁকি দেয়ার জন্য নিম্নোক্ত ২১০টি সন্ধি বিচ্ছেদ ঝেড়ে ফেলুন।
ক্রম | সন্ধি বিচ্ছেদ : নিপাতনে সিদ্ধ ও বিশেষ নিয়মে সাধিত | ক্রম | সন্ধি বিচ্ছেদ: নিপাতনে সিদ্ধ ও বিশেষ নিয়মে সাধিত |
১ | অক্ষৌহিণী = অক্ষ + ঊহিণী | ৭ | মার্তণ্ড = মার্ত + অণ্ড |
২ | কুলটা = কুল + অটা | ৮ | রক্তোষ্ঠ = রক্ত + ওষ্ঠ |
৩ | গবাক্ষ = গাে + অক্ষ | ৯ | শারঙ্গ = শার + অঙ্গ |
৪ | গবেন্দ্র = গাে + ইন্দ্র | ১০ | শুদ্ধোধন = শুদ্ধ + ওদন |
৫ | গবেশ্বর = গাে + ঈশ্বর | ১১ | সীমন্ত = সীমন + অত |
৬ | প্রৌঢ় = প্র + ঊঢ় | ১২ | স্বৈর = স্ব + ঈর |
ক্রম | সন্ধি বিচ্ছেদ: নিপাতনে সিদ্ধ বিসর্গসন্ধি | ক্রম | সন্ধি বিচ্ছেদ: নিপাতনে সিদ্ধ বিসর্গসন্ধি |
১ | অহর্নিশ = অহঃ + নিশ | ৫ | মনঃকষ্ট = মনঃ + কষ্ট |
২ | আস্পদ = আঃ + পদ | ৬ | শিরঃপীড়া = শিরঃ + পীড়া |
৩ | প্রাতঃকাল = প্রাতঃ + কাল | ৭ | হরিশ্চন্দ্র = হরিঃ + চন্দ্র |
৪ | বাচস্পতি = বাচঃ + পতি | ||
ক্রম | সন্ধি বিচ্ছেদ: নিপাতনে সিদ্ধ ব্যঞ্জনসন্ধি | ক্রম | সন্ধি বিচ্ছেদ: নিপাতনে সিদ্ধ ব্যঞ্জনসন্ধি |
১ | আশ্চর্য = আ + চর্য | ৭ | পতঞ্জলি = পতৎ + অঞ্জলি |
২ | একাদশ = এক + দশ | ৮ | পরস্পর = পর + পর |
৩ | গােস্পদ = গাে + পদ | ৯ | বনস্পতি = বন + পতি |
৪ | ঘােড়শ = ষ + দশ | ১০ | বৃহস্পতি = বৃহৎ + পতি |
৫ | তস্কর = তৎ + কর | ১১ | মনীষা = মনস + ঈষা |
৬ | দ্যুলােক = দিক্ + লােক | ১২ | ষােড়শ = ষট্ + দশ |
ক্রম | সন্ধি বিচ্ছেদ : নিপাতনে সিদ্ধ স্বরসন্ধি | ক্রম | সন্ধি বিচ্ছেদ : নিপাতনে সিদ্ধ স্বরসন্ধি |
১ | অন্যান্য = অন্য + অন্য | ২ | শুদ্ধ + ওদন = শুদ্ধোদন |
ক্রম | সন্ধি বিচ্ছেদ : বিশেষ নিয়মে সাধিত ব্যঞ্জনসন্ধি | ক্রম | সন্ধি বিচ্ছেদ : বিশেষ নিয়মে সাধিত ব্যঞ্জনসন্ধি |
১ | উত্থান = উৎ + স্থান | ৫ | সংস্কার = সম + কার |
২ | উত্থাপন = উৎ + স্থাপন | ৬ | সংস্কৃত = সম + কৃত |
৩ | পরিকৃত = পরি + কৃত | ৭ | সংস্কৃতি = সুম + কৃতি |
৪ | পরিষ্কার = পরি + কার | ||
ক্রম | সন্ধি বিচ্ছেদ : বিসর্গসন্ধি | ক্রম | সন্ধি বিচ্ছেদ : বিসর্গসন্ধি |
১ | অতএব = অতঃ + এব | ২১ | দুস্থ = দুঃ + থ |
২ | অন্তর্লীন = অন্তঃ + লীন | ২২ | ধনুষ্টঙ্কার = ধনুঃ + টঙ্কার |
৩ | অহরহ = অহঃ + অহ | ২৩ | নিরাকার = নিঃ + আকার |
৪ | আবিষ্কার = আবিঃ + কার | ২৪ | নিশ্চয় = নিঃ + চয়ন |
৫ | আশীর্বাদ = আশীঃ + বাদ | ২৫ | নীরব = নিঃ + রব |
৬ | ইতস্তত = ইতঃ + তত | ২৬ | নীরস = নিঃ + রস |
৭ | চতুষ্কোণ = চতুঃ + কোণ | ২৭ | পুনরায় = পুনঃ +আয় |
৮ | যশােচ্ছা = যশঃ + ইচ্ছা | ২৮ | পুনর্জন্ম = পুনঃ + জন্ম |
৯ | যশােভিলাষ = যশঃ + অভিলাষ | ২৯ | প্রাতরাশ = প্রাতঃ+ আশ |
১০ | যশােলাভ = যশঃ + লাভ | ৩০ | পুরস্কার = পুরঃ + কার |
১১ | তিরস্কার = তিরঃ + কার | ৩১ | বহিষ্কার = বহিঃ + কার |
১২ | ততােধিক = ততঃ + অধিক | ৩২ | ভাস্কর = ভাঃ + কর |
১৩ | তপােধিক্য = তপঃ + আধিক্য | ৩৩ | ভ্রাতুস্পুত্র = ভ্রাতুঃ + পুত্র |
১৪ | তপােবন = তপঃ + বন | ৩৪ | মনােজ = মনঃ + জ |
১৫ | দ্বিরাগমন = দ্বিঃ + আগমন | ৩৫ | মনােযােগ = মনঃ + যােগ |
১৬ | দুরাত্মা = দুঃ + আত্মা | ৩৬ | মনােহর = মনঃ + হর |
১৭ | দুর্যোগ = দুঃ + যােগ | ৩৭ | শিরােপরি = শিরঃ + উপরি |
১৮ | দুরবস্থা = দুঃ + অবস্থা | ৩৮ | শিরচ্ছেদ = শিরঃ + ছেদ |
১৯ | দুর্লোভ = দুঃ + লােভ | ৩৯ | শ্রেয়স্কর = শ্রেয়ঃ + কর |
২০ | দুস্তর = দুঃ + তরকার | ||
ক্রম | সন্ধি বিচ্ছেদ : ব্যঞ্জনসন্ধি | ক্রম | সন্ধি বিচ্ছেদ : ব্যঞ্জনসন্ধি |
১ | অহংকার = অহম্ + কার | ৩১ | বাগলােপ = বাক্ + লােপ |
২ | উচ্চারণ = উৎ + চারণ | ৩২ | বাঙ্ময় = বাক্ + ময় |
৩ | উচ্ছ্বাস = উৎ + শ্বাস | ৩৩ | বিচ্ছেদ = বি + ছেদ |
৪ | উজ্জ্বল = উৎ + জ্বল | ৩৪ | বুদ্ধ = বুধ + ত |
৫ | উডডীন = উৎ + ডীন | ৩৫ | বরঞ্চ = বরম্ + চ |
৬ | উদ্যোগ = উৎ + যােগ | ৩৬ | বসুন্ধরা = বসুম্ + ধরা |
৭ | উদ্যম = উৎ + যম | ৩৭ | মুখচ্ছবি = মুখ + ছবি |
৮ | উদ্ধৃঙ্খল = উৎ + শৃঙ্খল | ৩৮ | রাজ্ঞী = রাজ + নী |
৯ | উদ্ধত = উৎ + হত | ৩৯ | শঙ্কা = শম্ + কান |
১০ | কিংবা = কিম্ + বা | ৪০ | শরচ্চন্দ্র = শরৎ + চন্দ্র |
১১ | কিন্তু = কিম্ + তু | ৪১ | ষড়ঋতু = ষট + ঋতু |
১২ | কিন্নর = কিম্ + নর | ৪২ | ষড়ানন = ষট + আনন |
১৩ | কিম্ভুত = কিম্ + ভূত | ৪৩ | ষড়যন্ত্র = ষট + যন্ত্র |
১৪ | কুটিকা = কুৎ + ঝটিকা | ৪৪ | ষষ্ঠ = ষষ + থ |
১৫ | কৃদন্ত = কৃৎ + অন্ত | ৪৫ | সংখ্যা = সম্ + খ্যা |
১৬ | কৃষ্টি = কৃ + তি | ৪৬ | সংগত = সম + গত |
১৭ | ক্ষুৎপিপাসা = ক্ষুধ + পিপাসা | ৪৭ | সংঘ = সম্ + ঘ |
১৮ | চলচ্চিত্র = চলৎ + চিত্র | ৪৮ | সংলাপ = সম্ + লাপ |
১৯ | জগন্নাথ = জগৎ + নাথ | ৪৯ | সিংহ = সিন্ + হ |
২০ | যাবজ্জীবন = যাবৎ + জীবন | ৫০ | সচ্চিন্তা = সৎ + চিন্তা |
২১ | যজ্ঞ = যজু + ন | ৫১ | সচ্চরিত্র = সৎ + চরিত্র |
২২ | ণিজন্ত = ণিচ্ + অন্ত | ৫২ | সঞ্চয় = সম্ + চয় |
২৩ | দিগন্ত = দিক্ + অন্ত | ৫৩ | সদুপদেশ = সৎ + উপদেশ |
২৪ | পদ্ধতি = পদ্ + হতি | ৫৪ | সন্ধান = সম্ + ধান |
২৫ | পরিচ্ছেদ = পরি + ছেদ | ৫৫ | স্বয়ংবরা = স্বয়ম্ + বরা |
২৬ | প্রিয়ংবদা = প্রিয়ম্ + বদা | ৫৬ | সুবন্ত = সুপ + অন্ত |
২৭ | বৃক্ষচ্ছায়া = বৃক্ষ-+ ছায়া | ৫৭ | সম্পল্লাভ = সম্পন্ + লাভ |
২৮ | বাগীশ = বাক্ + ঈশ | ৫৮ | সম্মান = সম্ + মান |
২৯ | বাগদত্তা = বাক্ + দত্তা | ৫৯ | সম্রাট = সম্ + রাট |
৩০ | বাগধারা = বাক্ + ধারা | ৬০ | হিংসা = হিন্ + সা |
ক্রম | সন্ধি বিচ্ছেদ : স্বরসন্ধি | ক্রম | সন্ধি বিচ্ছেদ : স্বরসন্ধি |
১ | অত্যন্ত = অতি + অন্ত | ৩৭ | প্রত্যহ = প্রতি + অহ |
২ | অধমর্ণ = অধম + ঋণ | ৩৮ | পশ্বাচার = পশু + আচার |
৩ | অন্বেষণ = অনু + এষণ | ৩৯ | পশ্বধম = পশু + অধম |
৪ | অর্ধেক = অর্ধ + এক | ৪০ | বেশকম = বেশি + কম |
৫ | ইত্যাদি = ইতি + আদি | ৪১ | বধূক্তি = বধূ + উক্তি |
৬ | উত্তমর্ণ = উত্তম + ঋণ | ৪২ | বধূৎসব = বধূ + উৎসব |
৭ | উপযুক্ত = উপরি + উক্ত | ৪৩ | ভয়ার্ত = ভয় + ঋত |
৮ | একেক = এক + এক | ৪৪ | ভবন = ভাে + অন |
৯ | একোন = এক + উন | ৪৫ | মাত্ৰাদেশ = মাতৃ + আদেশ |
১০ | একত্রিত = একত্র + ইত | ৪৬ | মাত্রুপদেশ = মাতৃ + উপদেশ |
১১ | কাঁচকলা = কাঁচা + কলা | ৪৭ | মিশকাল = মিশি + কাল |
১২ | কথােপকথন = কথা + উপকথন | ৪৮ | মতৈক্য = মত + ঐক্য |
১৩ | কথামৃত = কথা + অমৃত | ৪৯ | মন্বন্তর = মনু + অন্তর |
১৪ | ক্ষুধার্ত = ক্ষুধা + ঋত | ৫০ | মস্যাধার = মসী + আধার |
১৫ | গায়ক = গৈ + অক | ৫১ | মহৈশ্বর্য = মহা + ঐশ্বর্য |
১৬ | গত্যন্তর = গতি + অন্তর | ৫২ | মহৌষধি = মহা + ওষধি |
১৭ | গবেষণা = গাে + এষণা | ৫৩ | রাজর্ষি = রাজা + ঋষি |
১৮ | চন্দ্রানন = চন্দ্র + আনন | ৫৪ | রত্নাকর = রত্ন + আকর |
১৯ | জনৈক = জন + এক | ৫৫ | রবীন্দ্র = রবি + ইন্দ্র |
২০ | যথার্থ = যথা + অর্থ | ৫৬ | লঘূর্মি = লঘু + ঊর্মি |
২১ | যদ্যপি = যদি + অপি | ৫৭ | লবণ = লাে + অন |
২২ | তথৈবচ = তথা + এবচ | ৫৮ | শায়ন = শে + অন |
২৩ | তষী = তনু + ঈ | ৫৯ | শীতার্ত = শীত + ঋত |
২৪ | তৃষ্ণার্ত = তৃষ্ণা + ঋত | ৬০ | শতেক = শত + এক |
২৫ | ধর্মাধর্ম = ধর্ম + অধর্ম | ৬১ | শুভেচ্ছা = শুভ + ইচ্ছা |
২৬ | নিন্দাহ = নিন্দা + অর্থ | ৬২ | সৃক্ত = সু + উক্ত |
২৭ | নীলােৎপল = নীল + উৎপল | ৬৩ | সানুনাসিক = স + অনুনাসিক |
২৮ | নদ্যম্বু = নদী + অষু | ৬৪ | স্বাধিকার = স + অধিকার |
২৯ | নদপকণ্ঠ = নদী + উপকণ্ঠ | ৬৫ | স্বাধীন = স্ব + অধীন |
৩০ | নবােঢ়া = নব + ঊঢ়া | ৬৬ | স্বেচ্ছা = স + ইচ্ছা |
৩১ | নরাধম = নর + অধম | ৬৭ | স্বল্প = সু + অল্প |
৩২ | নরেন্দ্র = নর + ইন্দ্র | ৬৮ | হিতােপদেশ = হিত + উপদেশ |
৩৩ | পিত্রালয় = পিতৃ + আলয় | ৬৯ | হিতৈষী = হিত + ঐষী |
৩৪ | পবিত্র = পাে + ইত্ৰ | ৭০ | হিমাচল = হিম + অচল |
৩৫ | পরীক্ষা = পরি + ঈক্ষা | ৭১ | হস্তান্তর = হস্ত + অন্তর |
৩৬ | প্রত্যেক = প্রতি + এক |
--------------------------------------------------------------------------
১। ব্রাক্ষীলিপি কিভাবে লেখা হতো?
উঃ বাম থেকে ডানে
২। কোন বাঙালি কবি ইংরেজি কাব্য গ্রন্থ ভিসন অফ
দি পাস্ট’ রচনা করেন?
উঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত
৩। স্বদেশ’ পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন?
উঃ সুকুমার রায়
৪। মোনালিসা’ চরিত্রটি কোন রচনার?
উঃ আমরা তিনজন
৫। অন্যনায়ক’ নামক গল্প গ্রন্থের রচয়িতা কে?
উঃ নাজমা জেসমিন চৌধুরী
৬। কোন কবি ব্রজবুলি ভাষায় কাব্য রচনা করেন?
উঃ জয়দেব
৭। কাজী নজরুল ইসলাম সম্পাদিত ধূমকেতু’ কোন ধরনের
পত্রিকা ছিল?
উঃ দৈনিক
৮। একি অকস্মাৎ হোল বজ্রপাত! কি আর লিখিবে কবি ।
বঙ্গের ভাস্কর প্রতিভা আকর অকালে লুকালো ছবি ।’ –
এ ছন্দ দুটি কোন কবির লেখা?
উঃ ইসমাইল হোসেন সিরাজী
৯। সম্মুখে শান্তি পারাবার
ভাসাও তরী হে কর্ণধার
তুমি হবে চিরসাথী লও লও হে ক্রোড়পতি
অসিমের পথে জ্বলিবে জ্যোতি ধ্রুবতারার’ ।
কাব্যাংশটির রচয়িতা কে?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১০। দাউদ হায়দার রচিত ‘রাজপুত্র’ কোন জাতীয় রচনা?
উঃ মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক
১১। বনলতা সেন কবিতাটি জীবনানন্দ দাস কোন ভাষার
কবিতা অবলম্বনে রচনা করেছেন?
উঃ ইংরেজি
১২। ‘বাঙ্গালিরা ঠেকে শেখে’ এই উক্তিটি কার?
উঃ প্রমথ চৌধুরীর
১৩। ‘চারন কবি’ কে?
উঃ মুকুন্দ দাস
১৪। গোলাম মোস্তফাকে কাব্য সুধাকর উপাধি দেন কে?
উঃ যশোর সাহিত্য সংঘ
১৫। ‘স্বাধীনতা হীনতায় কে বাচিতে চায় হে, কে
বাচিতে চায় হে?’ পংক্তিটি কার?
উঃ রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়
১৬। ড.মুহম্মদ শহীদুল্লাহ সম্পাদিত শিশু পত্রিকা
কোনটি?
উঃ আঙ্গুর
১৭। ‘আগুনের মেয়ে’, ‘পুরুষ সুন্দর’ প্রকৃতি উপন্যাসের
রচয়িতা-
উঃ আল-মাহামুদ
১৮। অষ্টম শতাব্দীর ব্রাক্ষী লিপি থেকে কয়টি বাংলা
লিপির উদ্ভব হয়েছে?
উঃ ৩টি
১৯। ‘অষ্টাধ্যায়ী’ গ্রন্থটি লিখেছেন-
উঃ পাণিনি
২০। বাংলা লিপি মোটামুটি স্থায়ী রূপ লাভ করে কত
সালে?
উঃ ১৮০০
২১। পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল
কাননে কুসুমকলি সকলি ফুটিল ।
-কোন কবির রচনা?
উঃ মদনমোহন তর্কালঙ্কার
২২। চর্যাপদের কবি কাহ্নপা বিরচিত পদের সংখ্যা কত?
উঃ ১৩টি
২৩। বডু চণ্ডীদাসের প্রকৃত নাম কি?
উঃ বড়াই
২৪। ‘নন্দ নন্দন চন্দ চন্দন
গন্ধ নিন্দিত অঙ্গ ।’- কোন কবির রচনা?
উঃ গবিন্দচন্দ্র
২৫। ‘তেইশ নম্বর তৈলচিত্র’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উঃ আলাউদ্দিন আল আজাদ
২৬। ‘চুল কার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা,
মুখ তার শ্রাবস্তির কারুকার্য,
অতিদূর সমুদ্রের পর হাল ভেঙ্গে যে নাবিক হারায়েছে
দিশা ।’-এই কবিতাংশটুকুর কবি কে?
উঃ জীবনানন্দ দাস
২৭। বাংলা সাহিত্যে যে চণ্ডীদাস সমস্যা রয়েছে
তাতে মোট কতজন চণ্ডীদাসের পরিচয় পাওয়া যায়?
উঃ চারজন
২৮। বাংলার আদি জনগোষ্ঠী কোন ভাষাভাষী ছিল?
উঃ অস্ট্রিক
২৯। চর্যাপদ কোন ভাষায় রচিত?
উঃ প্রাচীন বাংলা
৩০। বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম নাটক কোনটি?
উঃ ভদ্রার্জুন
৩১। বাংলা সাহিত্যে কে দুঃখবাদী কবি হিসাবে
পরিচিত?
উঃ মোহিতলাল মজুমদার
৩২। সারেং বৌ’ কার রচনা?
উঃ শহীদুল্লাহ কায়সার
৩৩। বাংলা ভাষায় প্রথম উপন্যাস লেখার প্রয়াস নেন
কে?
উঃ হেনা ক্যাথরিনা মুলেন্স
৩৪। বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত রবীন্দ্রনাথের কোন
বাক্যের অন্তর্গত?
উঃ গীতবিতান
৩৫। সমাচার দর্পণ’ পত্রিকার সম্পাদক কে?
উঃ জন ক্লার্ক মার্শম্যান
৩৬। বঙ্কিমচন্দ্রের ‘দেবী চৌধুরাণী’ উপন্যাসের
উপজীব্য বিষয় কি?
উঃ সন্ন্যাসী বিদ্রোহ
৩৭। বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের প্রথম উপন্যাস
কোনটি?
উঃ দুরর্গেশনন্দিনী
৩৮। ‘কবর’ কবিতাটি জসীমউদদীনের কোন কাব্যগ্রন্থের
অন্তর্গত?
উঃ রাখালী
৩৯। শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের পুঁথি আবিষ্কৃত হয়-
উঃ বাঁকুড়া জেলা থেকে
৪০। বাংলা উপন্যাসের প্রথম নায়কের নাম কি?
উঃ মতিলাল
৪১। চৈতন্যদেব প্রবর্তিত ধর্মতত্ত্বের নাম কি?
উঃ অচিন্ত ভেদাভেদ মতবাদ
৪২। ‘আজো আমি বাতাসে লাশের গন্ধ পাই,
আজো আমি মাটিতে মৃত্যুর নগ্ন নৃত্য দেখি’ ।-
কবিতাংশটুকুর রচয়িতা কে?
উঃ রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
৪৩। ‘জমিদার দর্পণ’ কার রচনা?
উঃ মীর মশাররফ হোসেন
৪৪। বাংলা ভাষায় মুদ্রিত প্রথম সংবাদপত্র কোনটি?
উঃ সমাচার দর্পণ
৪৫। ‘কাব্য সুধাকর’ কার উপাধি?
উঃ গোলাম মোস্তফা
৪৬। ব্যক্তিগত জীবনে ডা. লুৎফর রহমান ছিলেন-
উঃ হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার
৪৭। চরণ কবি কে?
উঃ মুকুন্দ দাস
৪৮। ‘জন্মিলে মরিতে, অমর কে কোথা হবে?’ –এই
উক্তিটি কার?
উঃ মাইকেল মধুসূদন দপ্তের
৫০। ‘হিতোপদেশ’ গ্রন্থটি লিখেছেন-
উঃ মৃত্ত্যঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার
৫১। বাংলা ভাষার আদিস্তরের স্থিতিকাল-
উঃ দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দী
৫২। মনসামঙ্গলের আদি কবি-
উঃ কানা হরিদত্ত
৫৩। ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে
ফেব্রুয়ারি’র রচয়িতা কে?
উঃ আবদুল গাফফার চৌধুরী
৫৪। ‘স্বাধীনতা তুমি’ কবিতাটি শামসুর রাহমানের কোন
কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত?
উঃ বন্দি শিবির থেকে
৫৫। ‘ভাত দে হারামজাদা, নইলে মানচিত্র খাব’-
উক্তিটি কার?
উঃ রফিক আজাদ
৫৬। ‘সবুজপত্র’ পত্রিকা প্রকাশিত হয়-
উঃ ১৯১৪
৫৭। মহাভারতের প্রথম বঙ্গানুবাদক-
উঃ কবীন্দ্র পরমেশ্বর
৫৮। ‘তেইশ নম্বর তৈলচিত্র’ কার রচনা?
উঃ আলাউদ্দিন আল আজাদ
৫৯। ‘কস্যচিত্র উপযুক্ত ভাই পোষ্য’ কার চ
উঃ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
৬০। রবীন্দ্রনাথ কোন গন্থটির নামকরণ করে যেতে
পারেননি?
উঃ শেষ লেখা
৬১। বিবাহ বিভ্রাট’ গ্রন্থটি কার লেখা?
উঃ অমৃতলাল বসু
৬২। কানে খুঁজো ছুটছি মাঠে, কাটছি সাঁতার বিলে,
আকাশ থেকে চিলটাকে আজ ফেলবো পেড়ে ঢিলে।’
কবির উক্তি?
উঃ শামসুর রাহমান
৬৩। কত সালে কবি নজরুল ইসলামকে ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট ডিগ্রী প্রদান করা হয়?
উঃ ১৯৭৪
৬৪। ‘আলো ও ছায়া’ কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা কে?
উঃ কামিনী রায়্মদ
৬৫। ‘দুশত ছেষট্টি দিনে স্বাধীনতা’ বইটির লেখক কে?
উঃ নূরুল কাদির
৬৬। ‘ভাই ভাই এইতো চায়’ –প্রহসনটির রচয়িতা কে?
উঃ মীর মশাররফ হোসেন
৬৭। কোন্টি রবীন্দ্র রচনা?
উঃ বাল্মীকি প্রতিভা
৬৮। পাশ্চাত্য ভাবাদর্শে বাংলা উপন্যাস রচনার
পথিকৃৎ কে?
উঃ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৬৯। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে
লিখিত গ্রন্থ কোনটি?
উঃ কবর
৭০। জাহানারা ইমানের প্রথম রচনা কোনটি?
উঃ তেপান্তরের ছোট শহর
৭১। বাংলা সাহিত্যে গফুর ও আমিনা চরিত্র দুটি কোন
সাহিত্যকের সৃষ্টি?
উঃ শরৎচন্দ্র
৭২। নীহারিকা দেবী কার ছদ
উঃ অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত
৭৩। ‘‘কেমনে ধরিব হিয়া?
আমার বধূয়া আন বাড়ি যায়
আমার অঙ্গিনা দিয়া ।” – কোন কবির রচনা?
উঃ চন্ডিদাস
৭৪। বাংলা গদ্যে রচিত প্রথম গ্রন্থ কোন অক্ষরে লেখা
হয়?
উঃ রোমান
৭৫। প্রথম বাংলা ব্যাকরণ প্রকাশিত হয় কত সালে?
উঃ ১৭৭৮ সাল
৭৬। বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগের কালসীমা কত
খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত বিস্তৃত?
উঃ ১২০১ খ্রি.-১৮০০ খ্রি.
৭৭। মধ্যযুগের আদি নিদর্শন ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্ত
ন’ কাব্যের রচয়িতা কে?
উঃ বডু চণ্ডীদাস
৭৮। দীনবন্ধু মিত্র রচিত ‘সধবার একাদশী ‘ কোন ধরনের
রচনা?
উঃ প্রহসন
৭৯। ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ কবে, কোথায় প্রতিষ্ঠিত
হয়?
উঃ ১৮০০ সালে, কলিকাতায়
৮০। বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ট্র্যাজেডি নাটক
‘কৃষ্ণকুমারী’ কে, কবে রচনা করেন?
উঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত, ১৮৬১ সালে
৮১। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত উপন্যাস ‘শেষের
কবিতা’ কত সালে প্রকাশিত হয়?
উঃ ১৯২৯ সালে
৮২। ব্রিটিশ সরকার কাজী নজরুল ইসলামের কতটি গ্রন্থ
বাজেয়াপ্ত করে?
উঃ ৬টি
৮৩। সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজীর ‘স্পেন বিজয়’ কোন
জাতীয় রচনা?
উঃ কাব্যগ্রন্থ
৮৪। রূপসী বাংলার কবি জীবনানন্দ দাস কত সালে
মৃত্যুবরণ করেন?
উঃ ২২ অক্টোবর, ১৯৫৪
৮৫। শহিদুল্লাহা কায়সারের উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত
‘সারেং বৌ’ চলচিত্রটির নিরমাতা কে?
উঃ আবদুল্লাহ আল-মামুন
৮৬। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কোন কাব্যকে অনুবিশ্ব বলা
হয়?
উঃ মানসী
৮৭। ‘লাজুক লতা’ গল্পগ্রন্থটি কার রচিত?
উঃ মানিক বন্দোপাধ্যায়
৮৮। ডা. লুৎফর রহমানের প্রথম প্রকাশ একটি-
উঃ উপন্যাস
৮৯। কাশবনের কন্যা’ প্রবন্ধটি কে রচনা করেছেন?
উঃ আবুল কালাম শামছুদ্দিন
৯০। ‘স্মৃতির মিনার ভেঙ্গেছে তোমার, ভয় কি বন্ধু আমরা
এখানে চার কোটি পরিবার খাড়া রয়েছি তো’-এ
কবিতাংশটি কার লেখা?
উঃ আলাউদ্দীন আল আজাদ
৯১। ‘সাঝের মায়া’ কাব্যগ্রন্থটির রচয়িত কে?
উঃ বেগম সুফিয়া কামাল
৯২। সৈয়দ শামসুল হকের মুক্তিযুদ্ধভিত্
তিক উপন্যাসের নাম কি?
উঃ দংশন
৯৩। ‘আনন্দময়ী’ গীতিকাব্যের লেখক কে?
উঃ রজনীকান্ত সেন
৯৪। কবি জসীমউদদীনের প্রথম কবিতার বই কোনটি?
উঃ রাখালী
৯৫। বাংলা সাহিত্যে ‘কমলাকান্ত’ বলা হয় কোন
কবিকে?
উঃ বঙ্কিমচন্দ্র
৯৬। ‘আলাওল’ বাংলা সাহিত্যের কোন যুগের কবি?
উঃ মধ্য যুগ
৯৭। ‘লাইলী মজনু’ কাব্যের মূল উৎস-
উঃ আরবীয় লোকগাঁথা
৯৮। হোসেন শাহের পৃষ্ঠপোষকতাই কে কাব্যচর্চা করেন?
উঃ রূপ গোম্বামী
৯৯। ‘একক সন্ধ্যায় বসন্তের’ প্রতিনিধিত্বকারী রচনা-
উঃ আমার পূর্ব বাংলা
১০০। ‘নূরজাহান’ নাটকের রচয়িতা কে?
উঃ দিজেন্দ্রলাল রায়
১০১। বাংলা সাহিত্যে ‘গাজী মিয়া’ নামে বহুল
পরিচিত ছিল-
উঃ মীর মশাররফ হোসেন
১০২। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রকাশিত প্রথম উপন্যাস
কোনটি?
উঃ বৌ ঠাকুরানীর হাট
১০৩। মাইকেল মধুসূদন দত্ত সর্বপ্রথম অমিত্রাক্ষর ছন্দের
প্রয়োগ করেন কোন কাব্যে?
উঃ পদ্মাবতী
১০৪। ‘নকশী কাঁথার মাঠ’ বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থটির লেখক
কে?
উঃ জসীমউদদীন
১০৫। বাংলা ভাষার প্রথম উপন্যাস কোনটি?
উঃ আলালের ঘরের দুলাল
১০৬। বাংলা সাহিত্যে ‘গদ্যের জনক’-
উঃ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
১০৭। বাংলা সাহিত্যে ‘শেলী’ নামে পরিচিত-
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১০৮। বাংলা ভাষার প্রথম কাব্য সংকলন ‘চর্যাপদ –এর
আবিস্কারক কে?
উঃ হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
১০৯। বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহাকাব্য কোনটি?
উঃ মেঘনাদবধ
১১০। ‘সওগাত’ পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন?
উঃ নাসিরউদ্দীন
১১১। ‘যুগসন্ধিক্ষনের কবি’ কে?
উঃ ঈশরচন্দ্র গুপ্ত
১১২। কবি কায়কোবাদের প্রকৃত নাম কি ছিল?
উঃ কাজেম আল কুরায়শী
১১৩। ‘সুর্য দীঘল বাড়ী’ উপন্যাসের লেখক কে?
উঃ আবু ইসাহাক
১১৪। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কাজী নজরুল ইসলামকে কোন
গ্রন্থটি উৎসর্গ করেন?
উঃ বসন্ত
১১৫। ‘ভানুসিং’ কোন কবির ছদ্মনাম ছিল?
উ রবীন্দ্রনাথ
১১৬। ফোর্ট উইলিয়াম থেকে কয়টি বাংলা পুস্তক
প্রকাশিত হয়?
উঃ ১৪টি
১১৭। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কোন কাব্যগ্রন্থের জন্য নোবেল
পুরস্কার পান?
উঃ গীতাঞ্জলী ( Songs offering)
১১৮। বাংলা সাহিত্যে ছোট গল্পের জনক কে?
উঃ রবি ঠাকুর
১১৯। মোদের গরম মোদের আশা আমরি বাংলা ভাষা- এর
রচয়িতা কে?
উঃ অতুলপ্রসাদ সেন
১২০। নিচের কোনটি মহাকাব্য?
উঃ মহাশ্মশান
১২১। বেগম রোকেয়ার শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ কোনটি?
উঃ অবরোধবাসিনী
১২২। ফোট উইলিয়াম কলেজ থেকে কয়টি বাংলা পুস্তক
প্রকাশিত হয়েছিল?
উঃ ১৪টি
১২৩। ‘এবার ফিরাও মোরে’ কবিতাটি বিশ্বকবি
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কোন কাব্যের অন্তগত?
উঃ চিত্রা
১২৪। উন্নত জীবন মহৎ জীবন মানব জীবন গ্রন্থগুলোর
লেখক কে?
উঃ মোহাম্মদ লুৎফর রহমান
১২৫। ১৮৯৬ খিস্টাব্দে সাতক্ষীরা জেলার বাদশাহ
গ্রামে জন্মগ্রহন করেন কে?
উঃ মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলী
১২৬। শেষের কবিতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কোন ধরনের
গ্রন্থ?
উঃ উপন্যাস
১২৭। বাঙ্গালীর ইতিহাস বইটির লেখক কে?
উঃ অধ্যাপক সুনীতি সেন
১২৮। কোন সাল থেকে বাংলা একাডেমী কর্তৃক একুশে
পদক প্রবর্তিত হয়?
উঃ ১৯৭৬ সালে
১২৯। সরীসৃপ নামক গপ্লটির রচয়িতা কে?
উঃ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
১৩০। শিখা পত্রিকা প্রথম কবে প্রকাশিত হয়?
উঃ ১৯২৭ সালে
১৩১। ডা. লুতফর রহমানের প্রথম প্রকাশ একটি—
উঃ কাব্যগ্রন্থ
১৩২। মাধবীলতা উপন্যাসটি কে রচনা করেন?
উঃ সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
১৩৩। আমি কিংবদন্তির কথা বলছি একটি—
উঃ কাব্যগ্রন্থ
১৩৪। সত্যসুন্দর দাস কার ছদ্মমান?
উঃ মোহিতলাল মজুমদার
১৩৫। একটি লাল গোলাপ কার উপন্যাস?
উঃ রশিদ করিম
১৩৬। এখন দুঃসময় নাটকটির রচয়িতা কে?
উঃ হুমায়ূন আহমেদ
১৩৭। কবিতায় আর কি লিখবো? যখন বুকের রক্তে
লিখেছি একটি নাম বাংলাদেশ— কোন কবির উক্তি?
উঃ মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান
উঃ বাম থেকে ডানে
২। কোন বাঙালি কবি ইংরেজি কাব্য গ্রন্থ ভিসন অফ
দি পাস্ট’ রচনা করেন?
উঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত
৩। স্বদেশ’ পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন?
উঃ সুকুমার রায়
৪। মোনালিসা’ চরিত্রটি কোন রচনার?
উঃ আমরা তিনজন
৫। অন্যনায়ক’ নামক গল্প গ্রন্থের রচয়িতা কে?
উঃ নাজমা জেসমিন চৌধুরী
৬। কোন কবি ব্রজবুলি ভাষায় কাব্য রচনা করেন?
উঃ জয়দেব
৭। কাজী নজরুল ইসলাম সম্পাদিত ধূমকেতু’ কোন ধরনের
পত্রিকা ছিল?
উঃ দৈনিক
৮। একি অকস্মাৎ হোল বজ্রপাত! কি আর লিখিবে কবি ।
বঙ্গের ভাস্কর প্রতিভা আকর অকালে লুকালো ছবি ।’ –
এ ছন্দ দুটি কোন কবির লেখা?
উঃ ইসমাইল হোসেন সিরাজী
৯। সম্মুখে শান্তি পারাবার
ভাসাও তরী হে কর্ণধার
তুমি হবে চিরসাথী লও লও হে ক্রোড়পতি
অসিমের পথে জ্বলিবে জ্যোতি ধ্রুবতারার’ ।
কাব্যাংশটির রচয়িতা কে?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১০। দাউদ হায়দার রচিত ‘রাজপুত্র’ কোন জাতীয় রচনা?
উঃ মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক
১১। বনলতা সেন কবিতাটি জীবনানন্দ দাস কোন ভাষার
কবিতা অবলম্বনে রচনা করেছেন?
উঃ ইংরেজি
১২। ‘বাঙ্গালিরা ঠেকে শেখে’ এই উক্তিটি কার?
উঃ প্রমথ চৌধুরীর
১৩। ‘চারন কবি’ কে?
উঃ মুকুন্দ দাস
১৪। গোলাম মোস্তফাকে কাব্য সুধাকর উপাধি দেন কে?
উঃ যশোর সাহিত্য সংঘ
১৫। ‘স্বাধীনতা হীনতায় কে বাচিতে চায় হে, কে
বাচিতে চায় হে?’ পংক্তিটি কার?
উঃ রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়
১৬। ড.মুহম্মদ শহীদুল্লাহ সম্পাদিত শিশু পত্রিকা
কোনটি?
উঃ আঙ্গুর
১৭। ‘আগুনের মেয়ে’, ‘পুরুষ সুন্দর’ প্রকৃতি উপন্যাসের
রচয়িতা-
উঃ আল-মাহামুদ
১৮। অষ্টম শতাব্দীর ব্রাক্ষী লিপি থেকে কয়টি বাংলা
লিপির উদ্ভব হয়েছে?
উঃ ৩টি
১৯। ‘অষ্টাধ্যায়ী’ গ্রন্থটি লিখেছেন-
উঃ পাণিনি
২০। বাংলা লিপি মোটামুটি স্থায়ী রূপ লাভ করে কত
সালে?
উঃ ১৮০০
২১। পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল
কাননে কুসুমকলি সকলি ফুটিল ।
-কোন কবির রচনা?
উঃ মদনমোহন তর্কালঙ্কার
২২। চর্যাপদের কবি কাহ্নপা বিরচিত পদের সংখ্যা কত?
উঃ ১৩টি
২৩। বডু চণ্ডীদাসের প্রকৃত নাম কি?
উঃ বড়াই
২৪। ‘নন্দ নন্দন চন্দ চন্দন
গন্ধ নিন্দিত অঙ্গ ।’- কোন কবির রচনা?
উঃ গবিন্দচন্দ্র
২৫। ‘তেইশ নম্বর তৈলচিত্র’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উঃ আলাউদ্দিন আল আজাদ
২৬। ‘চুল কার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা,
মুখ তার শ্রাবস্তির কারুকার্য,
অতিদূর সমুদ্রের পর হাল ভেঙ্গে যে নাবিক হারায়েছে
দিশা ।’-এই কবিতাংশটুকুর কবি কে?
উঃ জীবনানন্দ দাস
২৭। বাংলা সাহিত্যে যে চণ্ডীদাস সমস্যা রয়েছে
তাতে মোট কতজন চণ্ডীদাসের পরিচয় পাওয়া যায়?
উঃ চারজন
২৮। বাংলার আদি জনগোষ্ঠী কোন ভাষাভাষী ছিল?
উঃ অস্ট্রিক
২৯। চর্যাপদ কোন ভাষায় রচিত?
উঃ প্রাচীন বাংলা
৩০। বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম নাটক কোনটি?
উঃ ভদ্রার্জুন
৩১। বাংলা সাহিত্যে কে দুঃখবাদী কবি হিসাবে
পরিচিত?
উঃ মোহিতলাল মজুমদার
৩২। সারেং বৌ’ কার রচনা?
উঃ শহীদুল্লাহ কায়সার
৩৩। বাংলা ভাষায় প্রথম উপন্যাস লেখার প্রয়াস নেন
কে?
উঃ হেনা ক্যাথরিনা মুলেন্স
৩৪। বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত রবীন্দ্রনাথের কোন
বাক্যের অন্তর্গত?
উঃ গীতবিতান
৩৫। সমাচার দর্পণ’ পত্রিকার সম্পাদক কে?
উঃ জন ক্লার্ক মার্শম্যান
৩৬। বঙ্কিমচন্দ্রের ‘দেবী চৌধুরাণী’ উপন্যাসের
উপজীব্য বিষয় কি?
উঃ সন্ন্যাসী বিদ্রোহ
৩৭। বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের প্রথম উপন্যাস
কোনটি?
উঃ দুরর্গেশনন্দিনী
৩৮। ‘কবর’ কবিতাটি জসীমউদদীনের কোন কাব্যগ্রন্থের
অন্তর্গত?
উঃ রাখালী
৩৯। শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের পুঁথি আবিষ্কৃত হয়-
উঃ বাঁকুড়া জেলা থেকে
৪০। বাংলা উপন্যাসের প্রথম নায়কের নাম কি?
উঃ মতিলাল
৪১। চৈতন্যদেব প্রবর্তিত ধর্মতত্ত্বের নাম কি?
উঃ অচিন্ত ভেদাভেদ মতবাদ
৪২। ‘আজো আমি বাতাসে লাশের গন্ধ পাই,
আজো আমি মাটিতে মৃত্যুর নগ্ন নৃত্য দেখি’ ।-
কবিতাংশটুকুর রচয়িতা কে?
উঃ রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
৪৩। ‘জমিদার দর্পণ’ কার রচনা?
উঃ মীর মশাররফ হোসেন
৪৪। বাংলা ভাষায় মুদ্রিত প্রথম সংবাদপত্র কোনটি?
উঃ সমাচার দর্পণ
৪৫। ‘কাব্য সুধাকর’ কার উপাধি?
উঃ গোলাম মোস্তফা
৪৬। ব্যক্তিগত জীবনে ডা. লুৎফর রহমান ছিলেন-
উঃ হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার
৪৭। চরণ কবি কে?
উঃ মুকুন্দ দাস
৪৮। ‘জন্মিলে মরিতে, অমর কে কোথা হবে?’ –এই
উক্তিটি কার?
উঃ মাইকেল মধুসূদন দপ্তের
৫০। ‘হিতোপদেশ’ গ্রন্থটি লিখেছেন-
উঃ মৃত্ত্যঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার
৫১। বাংলা ভাষার আদিস্তরের স্থিতিকাল-
উঃ দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দী
৫২। মনসামঙ্গলের আদি কবি-
উঃ কানা হরিদত্ত
৫৩। ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে
ফেব্রুয়ারি’র রচয়িতা কে?
উঃ আবদুল গাফফার চৌধুরী
৫৪। ‘স্বাধীনতা তুমি’ কবিতাটি শামসুর রাহমানের কোন
কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত?
উঃ বন্দি শিবির থেকে
৫৫। ‘ভাত দে হারামজাদা, নইলে মানচিত্র খাব’-
উক্তিটি কার?
উঃ রফিক আজাদ
৫৬। ‘সবুজপত্র’ পত্রিকা প্রকাশিত হয়-
উঃ ১৯১৪
৫৭। মহাভারতের প্রথম বঙ্গানুবাদক-
উঃ কবীন্দ্র পরমেশ্বর
৫৮। ‘তেইশ নম্বর তৈলচিত্র’ কার রচনা?
উঃ আলাউদ্দিন আল আজাদ
৫৯। ‘কস্যচিত্র উপযুক্ত ভাই পোষ্য’ কার চ
উঃ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
৬০। রবীন্দ্রনাথ কোন গন্থটির নামকরণ করে যেতে
পারেননি?
উঃ শেষ লেখা
৬১। বিবাহ বিভ্রাট’ গ্রন্থটি কার লেখা?
উঃ অমৃতলাল বসু
৬২। কানে খুঁজো ছুটছি মাঠে, কাটছি সাঁতার বিলে,
আকাশ থেকে চিলটাকে আজ ফেলবো পেড়ে ঢিলে।’
কবির উক্তি?
উঃ শামসুর রাহমান
৬৩। কত সালে কবি নজরুল ইসলামকে ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট ডিগ্রী প্রদান করা হয়?
উঃ ১৯৭৪
৬৪। ‘আলো ও ছায়া’ কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা কে?
উঃ কামিনী রায়্মদ
৬৫। ‘দুশত ছেষট্টি দিনে স্বাধীনতা’ বইটির লেখক কে?
উঃ নূরুল কাদির
৬৬। ‘ভাই ভাই এইতো চায়’ –প্রহসনটির রচয়িতা কে?
উঃ মীর মশাররফ হোসেন
৬৭। কোন্টি রবীন্দ্র রচনা?
উঃ বাল্মীকি প্রতিভা
৬৮। পাশ্চাত্য ভাবাদর্শে বাংলা উপন্যাস রচনার
পথিকৃৎ কে?
উঃ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৬৯। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে
লিখিত গ্রন্থ কোনটি?
উঃ কবর
৭০। জাহানারা ইমানের প্রথম রচনা কোনটি?
উঃ তেপান্তরের ছোট শহর
৭১। বাংলা সাহিত্যে গফুর ও আমিনা চরিত্র দুটি কোন
সাহিত্যকের সৃষ্টি?
উঃ শরৎচন্দ্র
৭২। নীহারিকা দেবী কার ছদ
উঃ অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত
৭৩। ‘‘কেমনে ধরিব হিয়া?
আমার বধূয়া আন বাড়ি যায়
আমার অঙ্গিনা দিয়া ।” – কোন কবির রচনা?
উঃ চন্ডিদাস
৭৪। বাংলা গদ্যে রচিত প্রথম গ্রন্থ কোন অক্ষরে লেখা
হয়?
উঃ রোমান
৭৫। প্রথম বাংলা ব্যাকরণ প্রকাশিত হয় কত সালে?
উঃ ১৭৭৮ সাল
৭৬। বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগের কালসীমা কত
খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত বিস্তৃত?
উঃ ১২০১ খ্রি.-১৮০০ খ্রি.
৭৭। মধ্যযুগের আদি নিদর্শন ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্ত
ন’ কাব্যের রচয়িতা কে?
উঃ বডু চণ্ডীদাস
৭৮। দীনবন্ধু মিত্র রচিত ‘সধবার একাদশী ‘ কোন ধরনের
রচনা?
উঃ প্রহসন
৭৯। ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ কবে, কোথায় প্রতিষ্ঠিত
হয়?
উঃ ১৮০০ সালে, কলিকাতায়
৮০। বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ট্র্যাজেডি নাটক
‘কৃষ্ণকুমারী’ কে, কবে রচনা করেন?
উঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত, ১৮৬১ সালে
৮১। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত উপন্যাস ‘শেষের
কবিতা’ কত সালে প্রকাশিত হয়?
উঃ ১৯২৯ সালে
৮২। ব্রিটিশ সরকার কাজী নজরুল ইসলামের কতটি গ্রন্থ
বাজেয়াপ্ত করে?
উঃ ৬টি
৮৩। সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজীর ‘স্পেন বিজয়’ কোন
জাতীয় রচনা?
উঃ কাব্যগ্রন্থ
৮৪। রূপসী বাংলার কবি জীবনানন্দ দাস কত সালে
মৃত্যুবরণ করেন?
উঃ ২২ অক্টোবর, ১৯৫৪
৮৫। শহিদুল্লাহা কায়সারের উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত
‘সারেং বৌ’ চলচিত্রটির নিরমাতা কে?
উঃ আবদুল্লাহ আল-মামুন
৮৬। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কোন কাব্যকে অনুবিশ্ব বলা
হয়?
উঃ মানসী
৮৭। ‘লাজুক লতা’ গল্পগ্রন্থটি কার রচিত?
উঃ মানিক বন্দোপাধ্যায়
৮৮। ডা. লুৎফর রহমানের প্রথম প্রকাশ একটি-
উঃ উপন্যাস
৮৯। কাশবনের কন্যা’ প্রবন্ধটি কে রচনা করেছেন?
উঃ আবুল কালাম শামছুদ্দিন
৯০। ‘স্মৃতির মিনার ভেঙ্গেছে তোমার, ভয় কি বন্ধু আমরা
এখানে চার কোটি পরিবার খাড়া রয়েছি তো’-এ
কবিতাংশটি কার লেখা?
উঃ আলাউদ্দীন আল আজাদ
৯১। ‘সাঝের মায়া’ কাব্যগ্রন্থটির রচয়িত কে?
উঃ বেগম সুফিয়া কামাল
৯২। সৈয়দ শামসুল হকের মুক্তিযুদ্ধভিত্
তিক উপন্যাসের নাম কি?
উঃ দংশন
৯৩। ‘আনন্দময়ী’ গীতিকাব্যের লেখক কে?
উঃ রজনীকান্ত সেন
৯৪। কবি জসীমউদদীনের প্রথম কবিতার বই কোনটি?
উঃ রাখালী
৯৫। বাংলা সাহিত্যে ‘কমলাকান্ত’ বলা হয় কোন
কবিকে?
উঃ বঙ্কিমচন্দ্র
৯৬। ‘আলাওল’ বাংলা সাহিত্যের কোন যুগের কবি?
উঃ মধ্য যুগ
৯৭। ‘লাইলী মজনু’ কাব্যের মূল উৎস-
উঃ আরবীয় লোকগাঁথা
৯৮। হোসেন শাহের পৃষ্ঠপোষকতাই কে কাব্যচর্চা করেন?
উঃ রূপ গোম্বামী
৯৯। ‘একক সন্ধ্যায় বসন্তের’ প্রতিনিধিত্বকারী রচনা-
উঃ আমার পূর্ব বাংলা
১০০। ‘নূরজাহান’ নাটকের রচয়িতা কে?
উঃ দিজেন্দ্রলাল রায়
১০১। বাংলা সাহিত্যে ‘গাজী মিয়া’ নামে বহুল
পরিচিত ছিল-
উঃ মীর মশাররফ হোসেন
১০২। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রকাশিত প্রথম উপন্যাস
কোনটি?
উঃ বৌ ঠাকুরানীর হাট
১০৩। মাইকেল মধুসূদন দত্ত সর্বপ্রথম অমিত্রাক্ষর ছন্দের
প্রয়োগ করেন কোন কাব্যে?
উঃ পদ্মাবতী
১০৪। ‘নকশী কাঁথার মাঠ’ বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থটির লেখক
কে?
উঃ জসীমউদদীন
১০৫। বাংলা ভাষার প্রথম উপন্যাস কোনটি?
উঃ আলালের ঘরের দুলাল
১০৬। বাংলা সাহিত্যে ‘গদ্যের জনক’-
উঃ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
১০৭। বাংলা সাহিত্যে ‘শেলী’ নামে পরিচিত-
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১০৮। বাংলা ভাষার প্রথম কাব্য সংকলন ‘চর্যাপদ –এর
আবিস্কারক কে?
উঃ হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
১০৯। বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহাকাব্য কোনটি?
উঃ মেঘনাদবধ
১১০। ‘সওগাত’ পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন?
উঃ নাসিরউদ্দীন
১১১। ‘যুগসন্ধিক্ষনের কবি’ কে?
উঃ ঈশরচন্দ্র গুপ্ত
১১২। কবি কায়কোবাদের প্রকৃত নাম কি ছিল?
উঃ কাজেম আল কুরায়শী
১১৩। ‘সুর্য দীঘল বাড়ী’ উপন্যাসের লেখক কে?
উঃ আবু ইসাহাক
১১৪। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কাজী নজরুল ইসলামকে কোন
গ্রন্থটি উৎসর্গ করেন?
উঃ বসন্ত
১১৫। ‘ভানুসিং’ কোন কবির ছদ্মনাম ছিল?
উ রবীন্দ্রনাথ
১১৬। ফোর্ট উইলিয়াম থেকে কয়টি বাংলা পুস্তক
প্রকাশিত হয়?
উঃ ১৪টি
১১৭। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কোন কাব্যগ্রন্থের জন্য নোবেল
পুরস্কার পান?
উঃ গীতাঞ্জলী ( Songs offering)
১১৮। বাংলা সাহিত্যে ছোট গল্পের জনক কে?
উঃ রবি ঠাকুর
১১৯। মোদের গরম মোদের আশা আমরি বাংলা ভাষা- এর
রচয়িতা কে?
উঃ অতুলপ্রসাদ সেন
১২০। নিচের কোনটি মহাকাব্য?
উঃ মহাশ্মশান
১২১। বেগম রোকেয়ার শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ কোনটি?
উঃ অবরোধবাসিনী
১২২। ফোট উইলিয়াম কলেজ থেকে কয়টি বাংলা পুস্তক
প্রকাশিত হয়েছিল?
উঃ ১৪টি
১২৩। ‘এবার ফিরাও মোরে’ কবিতাটি বিশ্বকবি
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কোন কাব্যের অন্তগত?
উঃ চিত্রা
১২৪। উন্নত জীবন মহৎ জীবন মানব জীবন গ্রন্থগুলোর
লেখক কে?
উঃ মোহাম্মদ লুৎফর রহমান
১২৫। ১৮৯৬ খিস্টাব্দে সাতক্ষীরা জেলার বাদশাহ
গ্রামে জন্মগ্রহন করেন কে?
উঃ মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলী
১২৬। শেষের কবিতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কোন ধরনের
গ্রন্থ?
উঃ উপন্যাস
১২৭। বাঙ্গালীর ইতিহাস বইটির লেখক কে?
উঃ অধ্যাপক সুনীতি সেন
১২৮। কোন সাল থেকে বাংলা একাডেমী কর্তৃক একুশে
পদক প্রবর্তিত হয়?
উঃ ১৯৭৬ সালে
১২৯। সরীসৃপ নামক গপ্লটির রচয়িতা কে?
উঃ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
১৩০। শিখা পত্রিকা প্রথম কবে প্রকাশিত হয়?
উঃ ১৯২৭ সালে
১৩১। ডা. লুতফর রহমানের প্রথম প্রকাশ একটি—
উঃ কাব্যগ্রন্থ
১৩২। মাধবীলতা উপন্যাসটি কে রচনা করেন?
উঃ সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
১৩৩। আমি কিংবদন্তির কথা বলছি একটি—
উঃ কাব্যগ্রন্থ
১৩৪। সত্যসুন্দর দাস কার ছদ্মমান?
উঃ মোহিতলাল মজুমদার
১৩৫। একটি লাল গোলাপ কার উপন্যাস?
উঃ রশিদ করিম
১৩৬। এখন দুঃসময় নাটকটির রচয়িতা কে?
উঃ হুমায়ূন আহমেদ
১৩৭। কবিতায় আর কি লিখবো? যখন বুকের রক্তে
লিখেছি একটি নাম বাংলাদেশ— কোন কবির উক্তি?
উঃ মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান
-------------------------------------------------------------------------------
সমাস
শর্টকাট_টেকনিক
#দ্বন্দ্ব_সমাস : এবং,ও,আর (৩টি অব্যয়) থাকলে দ্বন্দ্ব সমাস।
#অলুক_দ্বন্দ্ব
:ব্যাসবাক্যে ে ও ো থাকলে অলুক দ্বন্দ্ব।
#দ্বিগু_সমাস :
ব্যসবাক্যে "সমাহার" থাকলে দ্বিগু সমাস।
#নঞ_তৎপুষ : শুরুতে ন
থাকলে নঞ তৎপুষ।
#উপপদ_তৎপুষ : শেষে
" যা" থাকলে উপপদ তৎপুরুষ সমাস।
#অলুক_তৎপুরুষ :
পরিবর্তন না হলে অলুক তৎপুষ।
#কর্মধারায়_সমাস
:ব্যসবাক্যের মাঝে "যে" থাকলে কর্মধারায় সমাস।
#মধ্যপদলোপী__কর্মধারায়
: মাঝে বিভক্তি লোপ পেলে মধ্যপদলোপী কর্মধারায় সমাস।
#উপমান_কর্মধারায় :
মাঝে "ন্যায়" থাকলে উপমান কর্মধারায় সমাস।
#উপমিত_কর্মধারায় :
শেষে ন্যায়" থাকলে উপমিত কর্মধারায় সমাস।
#রুপক_কর্মধারায় :
মাঝে "রুপ" থাকলে রুপক কর্মধারায়
#বহুব্রীহি_সমাস : শেষে
"যার" থাকলে বহুব্রীহি সমাস।
#ব্যতিহার_বহুব্রীহি :
হাতাহাতি, কানাকানি ইত্যাদি ব্যতিহার
বহুব্রীহি।
#অব্যয়ীভাব_সমাস :
পর্যন্ত, অভাব, সমীপে, অতিক্রম, গমন,সদৃশ ইত্যাদি অব্যয়ীভাব সমাস।
#প্রাদি_সামাস : প্র, পরা, প্রতি, অনু থাকলে
প্রাদি সমাস।
#নিত্য_সমাস :
"অন্য" দিয়ে সমাস হলে নিত্য সমাস।
কবিতা:
এবং,ও,আর মিলে যদি হয় দ্বন্দ্ব,
সমাহারে দ্বিগু হলে নয় সেটা মন্দ।
যে যা তা যিনি তিনি কর্মধারায়,
যে যার শেষে থাকলে বহুব্রীহি কয়।
অব্যয়ের অর্থ প্রাধান্য পেলে "অব্যয়ী" মেলে,
বিভক্তি লোপ পেলে তাকে তৎপুরুষ বলে।
বিঃ দ্রঃ কিছু ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হতে পারে
-----------------------------------------------------------------------------
বিভিন্ন শাস্ত্রের ১৫০ জন জনকের নাম
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
(বিষয়ভিত্তিক ক্যাটাগরি অনুযায়ি সাজানো আছে।শেয়ার করে রাখুন)
⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣⇣
⇣⇣⇣⇣
বাংলা
সাহিত্য
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
✬ বাংলা
উপন্যাস – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
✬ বাংলা
সনেট – মাইকেল মধূ সূদন দত্ত
✬ আধুনিক
বাংলা নাটক – মাইকেল মধূ সূদন দত্ত
✬ বাংলা
গদ্য সাহিত্য – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
✬ বাংলা
ছোট গল্প – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
✬ গদ্য
ছন্দ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
✬ মুক্ত
ছন্দ – কাজী নজরুল ইসলাম
✬ আধুনিক
বাংলা কবিতা – জীবনান্দ দাশ
✬ চলিত
রীতিতে গদ্যের জনক – প্রমথ চৌধুরী
.
ইংরেজি
সাহিত্য
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
✬ ইংরেজি
উপন্যাস – হেনরি ফিল্ডিং
✬ ইংরেজি
প্রবন্ধ ও গদ্য – ফ্রান্সিস বেকন
✬ ইংরেজি
রূপকথা – হ্যান্স ক্রিস্টিয়ান অ্যান্ডারসন
✬ ইংরেজি
ট্রাজেডি – ক্রিস্টোফার মারলো
✬ ইংরেজি
সনেট – স্যার থমাস ওয়াট
✬ আধুনিক
ইংরেজি কবিতা – জিওফ্রে চসার
✬ আধুনিক
ইংরেজি সাহিত্য – জর্জ বার্নাডশ
.
বিশ্ব
সাহিত্য সংস্কৃত
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
✬ সনেট
– পেত্রাক
✬ সায়েন্স
ফিকশন – মেরি শ্যালি
✬ যাত্রা
– ক্লাওডিও মন্টে ভারডি
✬ রুশ
সাহিত্য – ম্যক্সিম গোরকি
✬ চলচিত্র
– এডওয়ার্ড মিউব্রিজ ।
✬ বাংলাদেশ
চলচিত্র – আব্দুল জব্বার খান
✬ আধুনিক
নৃত্য – ইসাডেরা
✬ পশ্চিমা
সঙ্গীত – জোহান সেবাস্তেন বস
✬ উপমহাদেশে
সুরসঙ্গীত – ওস্তাদ আলাউদ্দিন খান
✬ রেনেসীয়
চিত্রকলা – জিওট্টো
✬ আধুনিক
কার্টুন – উইলিয়াম হোগারথ
✬ আধুনিক
সার্কাস – ফিলিপ অ্যাস্টলে
.
গণিত
▔▔▔▔▔
✬ সংখ্যাতত্ত্ব
– পিথাগোরাস
✬ গণনা
– চার্লস ব্যাবেজ
✬ জ্যামিতি
– ইউক্লিড
✬ বীজ
গণিত ও অ্যালগারিদম –আল-খাওয়ারিজম
✬ ক্যালকুলাস
– ভাসকরা
✬ ত্রিকোণমিতি
– হিপ্পার চাস
✬ স্থিতিবিদ্যা
– আর্কিমিডিস
✬ গতিবিদ্যা
– গ্যালিলিও
.
পদার্থ
বিদ্যা
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
✬ পদার্থ
বিদ্যা – আইজ্যাক নিউটন
✬ আধুনিক
পদার্থ বিদ্যা – আলবার্ট আইনিস্টাইন
✬ পারমানবিক
পদার্থ বিদ্যা – আরনেস্ট রাদারফোর্ড
✬ আলোক
বিদ্যা – জগদীশ চন্দ্র বসু
✬ তেজস্ক্রিয়তা
– হেনরি বেরকল
✬ পারমানবিক
বোমা – যে রবার্ট ওপেনহাইমার
✬ হাইড্রোজেন
বোমা – এডওয়ার্ড টেলার
✬ কোয়ান্টাম
তত্ত্ব – ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক
✬ আপেক্ষিক
তত্ত্ব – আলবার্ট আইনিস্টাইন
✬ টেলিফোন
– আলেকজান্ডার গ্রাহাম
✬ বাষ্প
ইঞ্জিন – থমাস নিউকোমেন
✬ মোটর
গাড়ি – কার্ল বেঞ্জ
✬ আধুনিক
টায়ার – জন বয়রড ডানলফ
✬ রেডিও
– লি ডি ফরেস্ট
✬ আধুনিক
টেলিভিশন – অ্যালেন বি ডুমেন্ট
✬ সেমি
কন্ডাক্টর – জ্যাক কিলবি
✬ আধুনিক
যোগাযোগ প্রযুক্তি – সাইরাস ফিল্ড
.
কম্পিউটার
বিজ্ঞান
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
✬ কম্পিউটার
– চার্লস ব্যাবেজ
✬ আধুনিক
কম্পিউটার বিজ্ঞান – এলান ম্যাথাসন
ডুরিং
✬ পার্সোনাল
কম্পিউটার – আনড্রে থাই টুরং
✬ WWW (World Web Wide) – টিম বারনাস লি
✬ ই–মেইল
– রে টমলিনসন
✬ ইন্টারনেট
– ভিন্টন জি কারফ
✬ ইন্টারনেট
সার্চ ইঞ্জিন – এলান এমটাজ
✬ ভিডিও
গেমস – নোলেন বুশনেল
✬ অ্যানিমেশন
– ওয়াল্ট জিডনি
✬ ভিজুয়েল
বেসিক – এলান কুপার
✬ জাভা
প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ – জেমস গসলিং
✬ উইকিপিডিয়া
– জিমি ওয়েলস
.
রসায়ন
বিদ্যা
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
✬ রসায়ন
বিদ্যা – জাবের ইবনে হাইয়ান
✬ আধুনিক
রসায়ন বিদ্যা – অ্যান্টনি লরেন্ট
ল্যাভসেসিয়ে
✬ জৈব
রসায়ন – ফ্রেডারিক উইলার
✬ পরমাণুবাদ
– ডেমোক্রিটাস
✬ পর্যায়
সারণি – দিমিত্রি মেন্ডেলিপ
.
জীব
বিজ্ঞান
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
✬ জীববিদ্যা
ও প্রাণীবিদ্যা – এরিস্টটল
✬ উদ্ভিদ
বিদ্যা – থিওফ্রাস্টাস
✬ বিবর্তন
জীববিদ্যা – চার্লস ডারউইন
✬ জীবের
নামকরণ বিদ্যা – ক্যারোলাস লিনিয়াস
✬ বংশগতি
বিদ্যা – গ্রেগর জোহান মেন্ডেল
✬ রক্ত
সংবহনবিদ্যা – উইলিয়াম হার্ডে
✬ আধুনিক
কোষতত্ত্ব – সোয়ান ও হাইডেন
✬ রোগ
জীবাণু তত্ত্ব – লুই পাস্তুর
✬ বাস্তু
সংস্থান – উইজেন উডাম
✬ প্রাণ
শক্তি – জে জে বার্জেলিয়াম
.
চিকিৎসা
বিজ্ঞান
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
✬ চিকিৎসা
বিদ্যা ও ওষুদ – হিপক্রেটাস
✬ আধুনিক
ওষুদ – ইবনে সিনা
✬ অ্যানাটমি
– হেরোফিলাস
✬ আধুনিক
সার্জারি – জাই ডি চাওলিয়েক
✬ প্লাস্টিক
সার্জারি – সাসরুটা
✬ অস্থি
সার্জারি – লরেন্স বলভেন
✬ হোমিও
শাস্র – ডঃ স্যামুয়েল হ্যানিমেন
.
ভূগোল
ও ইতিহাস
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
✬ ভূগোল
– ইরাটস স্থনিস
✬ খনিজ
বিদ্যা – জর্জ এগ্রিকোলা
✬ আধুনিক
ভূবিদ্যা – জেমস হ্যাটন
✬ আধুনিক
জ্যোতির্বিদ্যা – গ্যালেলিও গ্যালিলি
✬ ইতিহাস
– হেরোডেটাস
✬ আধুনিক
ইতিহাস – থুকি ডাইসিস
✬ ইসলামের
ইতিহাস – আল–মাসুদি
.
অর্থনীতি
ও ব্যবস্থাপনা
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
✬ অর্থনীতি
– এডাম স্মিথ
✬ আধুনিক
অর্থনীতি – পল স্যামুয়েলসন
✬ ইউরো
মুদ্রা – রবার্ট মেন্ডেল
✬ ব্যবস্থাপনা
– পিটার ড্রকার
✬ আধুনিক
ব্যবস্থাপনা – লিলিয়ান মোলার গিলবাথ
.
রাষ্ট্রবিজ্ঞান
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
✬ রাষ্ট্রবিজ্ঞান
– এরিস্টটল
✬ আধুনিক
রাষ্ট্রবিজ্ঞান – নিকোলো
ম্যাকেয়াভেলি
✬ গণতন্ত্র
– এরিস্টটল
✬ আধুনিক
গণতন্ত্র – জন লক
✬ আমলাতন্ত্র
– মাক্স বেবার
✬ আধুনিক
জার্মান – প্রিন্স অটভান বিসমার্ক
✬ বিশ্ব
গ্রাম ধারণা – মার্শাল ম্যাকলুহান
✬ ব্যক্তি
ধারনা- জন স্টুয়াট মিল
.
ধর্ম
ও তত্ত্ব
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
✬ মুসলিম
জাতি – ইব্রাহীম (আঃ)
✬ ফিকাহ
সাস্র – ইমাম আবু হানিফা
✬ বৌদ্ধ
ধর্ম – গৌতম বুদ্ধ
✬ ইহুদি
ধর্ম – মর্স
✬ ফ্যাসিজম
– মুসলিনি
✬ কম্যুনিজম
– কার্ল মার্ক্স
✬ অস্তিত্ববাদ
– সরেন কিয়ারকগার্ড
✬ দ্বি–জাতি
তত্ত্ব – মোহাম্মাদ আলী জিন্নাহ
.
জ্ঞানবিজ্ঞানের
অন্যান্য শাখা
▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔
✬ ক্রিকেট
– ডব্লিও জি গ্রেস
✬ ফুটবল
– এবনেজার মরলে
✬ বিজ্ঞান
– থ্যালিস
✬ আধুনিক
বিজ্ঞান – রজারবেকন
✬ মৃত্তিকা
বিজ্ঞান – জ্যাসিলি ডকুচেব
✬ কৃষি
বিজ্ঞান – জোন্সেটাল
✬ মৎস্য
বিজ্ঞান – পেটার আর্টেডি
✬ সুপ্রজনন
বিজ্ঞান – গ্রেগর মেনডেল
✬ গ্যাস
বিজ্ঞান – সেসিবিয়াস
✬ আলোকচিত্র
বিদ্যা – লুইস ডাগুইরে
✬ প্রত্নবিদ্যা
– থমাস জেফারসন
✬ স্থাপত্য
বিদ্যা – জন ভন নিউম্যান
✬ আধুনিক
শিক্ষাব্যবস্থা – লর্ড মেকেলে
✬ সমাজ
বিজ্ঞান – অগাস্ট ক্যোঁৎ
✬ সমাজ
কর্ম – জন এডামস
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------
ব্যাকরণ:-
√ স্বরবর্ণ - 11টি
√ ব্যঞ্জনবর্ণ - 39 টি
√ মৌলিক স্বরধ্বনি - 7 টি
√ যৌগিক স্বরধ্বনি -২টি
√যৌগিক স্বর জ্ঞাপক বর্ণ - ২৫টি।
√ হ্রসস্বর স্বরধ্বনি - 4 টি
√ দীর্ঘস্বর স্বরধ্বনি - 7টি
√ মাত্রাহীন - 10 টি
√ অর্ধমাত্রা - 8 টি
√ পূর্ণমাত্রা - 32 টি
√ কার - 10 টি
√ স্পর্শবর্ণ - 25 টি
এক
নজরে বাংলা বর্ণমালা
# বাংলা বর্ণমালায় মোট বর্ণ আছে ৫০টি।(স্বরবর্ণ ১১টি + ব্যঞ্জণবর্ণ ৩৯টি)
# বাংলা বর্ণমালায় মোট স্বরবর্ণ ১১টি(হ্রস্ব স্বর ৪টি + দীর্ঘ স্বর ৭টি)
# বাংলা বর্ণমালায় মোট ব্যঞ্জণবর্ণ ৩৯টি(প্রকৃত ৩৫টি + অপ্রকৃত ৪ টি)
# বাংলা বর্ণমালায় পূর্ণমাত্রাযুক্তবর্ণ আছে ৩২টি (স্বরবর্ণ ৬টি + ব্যঞ্জণবর্ণ
২৬টি)
# বাংলা বর্ণমালায় অর্ধমাত্রাযুক্তবর্ণ আছে ৮টি (স্বরবর্ণ ১টি + ব্যঞ্জণবর্ণ
৭টি)
# বাংলা বর্ণমালায় মাত্রাহীন বর্ণআছে ১০টি (স্বরবর্ণ৪টি + ব্যঞ্জণবর্ণ ৬টি)
# বাংলা বর্ণমালায় কার আছে এমন স্বরবর্ণ ১০টি (“অ” ছাড়া)
# বাংলা বর্ণমালায় ফলা আছে এমন ব্যঞ্জণবর্ণ ৫টি (ম, ন, ব,য, র) { সৌমিত্র শেখরের বই যে ৬টি । যেমন: ন, ম, য, র ল, ব
# বাংলা বর্ণমালায় স্পর্শধ্বনি/বর্গীয় ধ্বনি আছে ২৫টি (ক থেকে ম পর্যন্ত)
# বাংলা বর্ণমালায় কন্ঠ/জিহবামূলীয়ধ্বনি আছে ৫টি (“ক” বর্গীয়ধ্বনি)
# বাংলা বর্ণমালায় তালব্য ধ্বনি আছে৮টি (“চ” বর্গীয় ধ্বনি + শ,য, য়)
# বাংলা বর্ণমালায় মূর্ধন্য/পশ্চা ৎদন্তমূলীয় ধ্বনি আছে ৯টি (“ট” বর্গীয়ধ্বনি
+ ষ,
র, ড়, ঢ়)
# বাংলা বর্ণমালায় দন্ত্য ধ্বনি আছে৭টি (“ত” বর্গীয় ধ্বনি + স,ল)
# বাংলা বর্ণমালায় ওষ্ঠ্য ধ্বনি আছে৫টি (“প” বর্গীয় ধ্বনি)
# বাংলা বর্ণমালায় অঘোষ ধ্বনি আছে১৪টি (প্রতি বর্গের ১ম ও ২য় ধ্বনি + ঃ, শ, ষ, স)
# বাংলা বর্ণমালায় ঘোষ ধ্বনি আছে১১টি (প্রতি বর্গের ৩য় ও ৪র্থ ধ্বনি + হ)
# বাংলা বর্ণমালায় অল্পপ্রাণ ধ্বনিআছে ১৩টি (প্রতি বর্গের ১ম ও ৩য় ধ্বনি + শ, ষ, স)
# বাংলা বর্ণমালায় মহাপ্রাণ ধ্বনিআছে ১১টি (প্রতি বর্গের ২য় ও ৪র্থ ধ্বনি + হ)
# বাংলা বর্ণমালায় নাসিক্য/
অনুনাসিকধ্বনি
আছে ৮টি (প্রতি বর্গের ৫ম ধ্বনি + ং, ৺,
ও)
# বাংলা বর্ণমালায় উষ্ম/শিষ ধ্বনি৪টি (শ, ষ,
স, হ)
# বাংলা বর্ণমালায় অন্তঃস্থ ধ্বনি৪টি (ব, য,
র, ল)
# বাংলা বর্ণমালায় পার্শ্বিক ধ্বনি১টি (ল)
# বাংলা বর্ণমালায় কম্পনজাত ধ্বনি১টি (র)
# বাংলা বর্ণমালায় তাড়নজাত ধ্বনি১টি (ড়, ঢ়)
# বাংলা বর্ণমালায় পরাশ্রয়ী ধ্বনি৩টি (ং, ঃ,
৺)
# বাংলা বর্ণমালায় অযোগবাহ ধ্বনি২টি (ং, ঃ)
# বাংলা বর্ণমালায় যৌগিক স্বরধ্বনি ২টি (ঐ, ঔ)
# বাংলা বর্ণমালায় খন্ড ব্যঞ্জণ ধ্বনি ১টি (ৎ)
# বাংলা বর্ণমালায় নিলীন ধ্বনি ১টি(অ)
# বাংলা বর্ণমালায় হসন্ত/হলন্ত বর্ণবলা হয় ক্, খ্,
গ্ এধরণের বর্ণকে
# বাংলা বর্ণমালায় অর্ধস্বর ২টি (য,ব)
-----------------------------------------------------------------------------------
বিভিন্ন
চাকরির পরীক্ষায় আসা কিছু ব্যতিক্রম ধর্মী একথায় প্রকাশঃ
.
★ আকাশ ও
পৃথিবী→ ক্রন্দসী
★ উরন্ত
পাখির ঝাঁক→ বলাকা
★ জন্ম নেই
যার→ অজ
★ অর্থহীন
উক্তি→ প্রলাপ
★ কথায়
পটু→ বাগীশ
★ কাচের
তৈরি ঘর→ শিশমহল
★ কুবেরের
ধন রক্ষক→ যক্ষ
★ গমন করতে
পারে যে→ জঙ্গম
★ তিন ভাগের
এক→ তেহাই
★ ধুলার
মতো রং যার→ পাংশুল
★ নাটকের
পাত্র-পাত্রী→ কুশীলব
★ পাখির
ডাক→ কাকলি
★ বস্ত্র
কিংবা পত্রের শব্দ→ মর্মর
★ বিড়ালের
ডাক→ জিবন
★ বর্ষের
শেষে আয় ব্যয়ের প্রতিবেদন→
সালতামামি
★ বৃক্ষাদির
নতুন কচি শাখা বাপাতা→ কিশলয়
★ বৃষ্টির
জল→ শীকর
★ ভ্রমণ
করার ইচ্ছা→ বিভ্রমিষা
★ ভেতরে
প্রবেশ→ সন্নিবেশ
★ ফিটফাট
গোছের তরুণ যুবক→ ফটিকচাঁদ
★ ফুলের
মধু→ মকরন্দ
★ মেঘের
ডাক→ মন্দ্র
★ যা স্হানান্তর
করা যায়না→ স্থাবর
★ যিনি অনেক
দেখেছেন→ভূয়োদর্শী
★ যিনি বাক্যে
অতি দক্ষ→ বাচস্পতি
★ যুদ্ধ
হতে পালায়না যে সৈন্য→সংশপ্তক
★ যে নারী
অন্যের নিন্দা করেনা→অনসূয়া
★ যে পাখি
বৃষ্টির পানি ছাড়া অন্জল পান করেনা→চাতক
★ রাতের
শিশির→ শবনম
★ হাতির
শাবক→ করভ
★ হাতির
বাসস্থান→ পিলখানা
★ সিংহের
ধ্বনি→ নাদ
★ হস্তী, অশ্ব, রথ ও পদাতিকের
ব্যবহার→চতুরঙ্গ
--------------------------------------------------------------------------------------
বিভিন্ন
সংস্থার বর্তমান প্রধান(মহাসচিব)
১)
জাতিসংঘ - এন্তোনিও গুতেরেস(পর্তুগাল)
২)
সার্ক - আমজাদ হোসেন বি সিয়াল(পাকিস্তান)
৩)
ইউনেস্কো - আইরন বোকোভা(বুলগেরিয়া)
৪)
বিশ্বব্যাংক- কিম ইয়ং জিম, ১২ তম(দঃ
কোরিয়া)
৫) ও,আই,সি- ইউসুফ
আহম্মদ আল ওথাইমিন
৬)
আসিয়ান- রাদ্রিগো দুতার্তে
৭)
আসিয়ান (সেক্রেটারি জেনারেল) - লি
লং মিন
৮)
বিমসটেক - এম শহিদুল ইসলাম (প্রথম বাংলাদেশি মহাসচিব) বর্তমান রাষ্ট্রপতি/প্রধানমন্ত্রী
১)
যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি- ডোনাল্ড ট্রাম্প (৪৫তম)
২)
ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী- ইমানুয়েল ম্যাঁখো
৩)
ফিলিপাইনের রাষ্ট্রপতি - রাদ্রিগো
দুতার্তে
৪) মালয়েশিয়ার
প্রধানমন্ত্রী - নাজিব তুন
রাজাক
৫)
চীনের রাষ্ট্রপতি - শিন জিনপিং
৬)
মিয়ানমারের রাষ্ট্রপতি - উ থিন কিয়াও
৭)
নেপালের রাষ্ট্রপতি -বিদ্যাদেবী ভান্ডারী
৮)
ভারতের রাষ্ট্রপতি- রামনাথ কোবিন্দ
৯)
কানাডার প্রধানমন্ত্রী – জাস্টিন ট্রুডো
বাংলাদেশে
বর্তমানে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে
যারা:
১)
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর - ফজলে কবির (১১তম)
২)
জাতীয় সংসদের স্পীকার – শিরিন শারমিন চৌধুরী (১৩তম)
৩)
জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের
স্থায়ী প্রতিনিধি - মাসুদ বিন
মোমেন (১৪তম)
৪)
এটর্নি জেনেরালে - মাহবুবে আলম (১৫তম)
৫)
প্রধান বিচারপতি -সুরেন্দ্র কুমার সিনহা (২১তম)
৬)
ঢাবির ভিসি - ড. আখতারুজ্জামান (২৮ তম)
*
বাংলাদেশের বর্তমান রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ ২০তম, এবং
প্রধানমন্ত্রী ১৪তম।
সাম্প্রতিক
সময়ে বাংলাদেশে প্রথম
১)
প্রথম ও একমাত্র ডিজিটাল দ্বীপ- মহেশখালী
২)
প্রথম ক্ষুদ্রাকৃতির কৃত্রিম উপগ্রহ - ব্র্যাক অন্বেষা
৩)
প্রথম সাইবার সিটি- সিলেট
৪)
প্রথম ডিজিটাল জেলা - যশোর
৫)
প্রথম ই-বুক- একুশ ই-বুক
৬)
প্রথম তৈরি যুদ্ধ জাহাজ – বানৌজা পদ্মা।
No comments:
Post a Comment