Monday, May 27, 2019

Computer Network

What is Computer Network?
A computer network is a set of devices connected through links. A node can be computer, printer, or any other device capable of sending or receiving the data. The links connecting the nodes are known as communication channels.
Computer Network uses distributed processing in which task is divided among several computers. Instead, a single computer handles an entire task, each separate computer handles a subset.
Following are the advantages of Distributed processing:
  • Security: It provides limited interaction that a user can have with the entire system. For example, a bank allows the users to access their own accounts through an ATM without allowing them to access the bank's entire database.
  • Faster problem solving: Multiple computers can solve the problem faster than a single machine working alone.
  • Security through redundancy: Multiple computers running the same program at the same time can provide the security through redundancy. For example, if four computers run the same program and any computer has a hardware error, then other computers can override it.



Wednesday, May 8, 2019

12th ICC World Cup

#আপডেটঃ
#ICC_বিশ্বকাপ_২০১৯

"ICC ক্র‍িকেট বিশ্বকাপ ২০১৯" প্রতিযোগিতা ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে যৌথভাবে অনুষ্ঠিত হবে। এটা বিশ্বকাপ ক্র‍িকেটের ১২ তম আসর। ১৯৭৫,১৯৭৯, ১৯৮৩ ও ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপের পর এ প্রতিযোগিতাটি ইংল্যান্ড ও ওয়েসে পঞ্চমবারের মতো হতে যাচ্ছে।  ৩০ মে থেকে ১৪ জুলাই ২০১৯ এ আসর অনুষ্ঠিত হবে। এ প্রতিযোগিতায় ১০ টি দল অংশগ্রহণ করবে। এ দশটি দল যথাক্রমেঃ বাংলাদেশ, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড,দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও আফগানিস্তান।  মোট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে ৪৮ টি।

#রাউন্ড_রবিন_পদ্ধতিঃ

এ বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার গ্রুপপর্বের খেলাগুলো রাউন্ড-রবিন পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে।  এ পর্বে অংশগ্রহণকারী ১০ দলই একে অপরের বিপক্ষে একই গ্রুপে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হবে। প্রত্যেক দলই সর্বমোট নয়টি খেলায় অংশ নিবে। গ্রুপের শীর্ষ চার দল নক-আউট পর্বে উপনীত হবে এবং সেমি-ফাইনাল ও ফাইনাল খেলবে। ১৯৯২ সালের ক্র‍িকেট বিশ্বকাপেও একই প্রক্র‍িয়া অবলম্বন করা হয়েছিল।  বর্তমান চ্যাম্পিয়ান দল অস্ট্রেলিয়া (২০১৫ সালের ১১ তম বিশ্বকাপ)।

#MCQ:

১. ২৯ মে ২০১৯ "১২ তম বিশ্বকাপ ক্র‍িকেট"  এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান কোথায় অবস্থিত?
উঃ দ্য মল, ইংল্যান্ড

২. ১২ তম আইসিসি ক্র‍িকেট বিশ্বকাপ কবে অনুষ্ঠিত হবে?
উঃ ৩০ মে - ১৪ জুলাই ২০১৯

৩. ১২ তম আইসিসি ক্র‍িকেট বিশ্বকাপ কোথায় অনুষ্ঠিত হবে?
উঃ ইংল্যান্ড ও ওয়েলস

৪. ১২ তম আইসিসি ক্র‍িকেট বিশ্বকাপে মোট কতটি দল অংশগ্রহণ করবে?
উঃ ১০ টি

৫. ১২ তম আইসিসি ক্র‍িকেট বিশ্বকাপে মোট কতটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে?
উঃ ৪৮ টি

৬. ১২ তম আইসিসি ক্র‍িকেট বিশ্বকাপ মোট কতটি ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে?
উঃ ১১ টি।

৭. ১২ তম আইসিসি ক্র‍িকেট বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে কোথায়?
উঃ লর্ডস, লন্ডন

৮. ১২ তম আইসিসি ক্র‍িকেট বিশ্বকাপে নতুন কি ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে?
উঃ রাউন্ড_রবিন

৯. ১২ তম আইসিসি ক্র‍িকেট বিশ্বকাপে উদ্বোধনী ম্যাচ কাদের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে?
উঃ ইংল্যান্ড ও দক্ষিণ-আফ্র‍িকা

১০. " দ্য মল বা লন্ডন মল " কি ?
উঃ ইংল্যান্ডের রানির বাসভবন 'বাকিংহাম প্যালেস ' এবং 'ট্র‍াফালগার স্কয়ারের' মাঝে অবস্থিত সড়কটি 'দ্য মল ' নামে পরিচিত।
#COLLECTED_BY_AVIJIT

Tuesday, May 7, 2019

সহজে সমাস মনে রাখার উপায়


সহজে সমাস মনে রাখার উপায় :
.
-ও-এবং-আর মিলে যদি হয় 
#দ্বন্দ্ব,
সমাহারে
 
#দ্বিগু হলে নয় সেটা মন্দ।।
.
যে-যিনি-যেটি-যেটা-তিনি 
#কর্মধারয়
যে-যার শেষে থাকলে তারে
 
#বহুব্রীহি কয়।
.
অব্যয়ের অর্থ প্রাধান্য পেলে 
#অব্যয়ী মেলে,
বিভক্তি লোপ পেলে 
#তৎপুরু
তাকে বলে।
,,,,,,,,,,,,,,,, ,,,,,,,,,,, ,,,,,,,,,,,, ,,,,,,,,,,, ,,,,,,,,,
 

#উদাহরণ :.
#দ্বন্দ্ব :
1. মাতা ও পিতা = মাতাপিতা
2. দিন ও রাত = রাতদিন
.
#দ্বিগু :
1. তিন মাথার সমাহার = তেমাথা
2. শত অব্দের সমাহার = শতাব্দী
.
#কর্মধারয় :
1. ঘি মাখা ভাত = ঘিভাত
2. মহান যে নবী = মহানবী
3. নীল যে অম্বর = নীলাম্বর
.
#বহুব্রীহি :
1. অল্প বয়স যার = অল্পবয়সী
2. সোনার মতমুখ যার = সোনামুখী
3. নতুন ধানে যে অন্ন = নবান্ন
.
#অব্যয়ী :
1. মিলের অভাব = অমিল
2. কূলের সমীপে = উপকূল
.
#তৎপুরুষ :

1. মধু দিয়ে মাখা = মধুমাখা
2. মেঘ হতে মুক্ত = মেঘমুক্ত-
________________________________
কর্মধারয় সমাস আবার ৪ প্রকার।
সহজে মনে রাখার উপায়:......
১। মধ্যপদলোপী কর্মধারয় = মধ্য পদ লোপ পাবে।
* হাসি ( মাখা ) মুখ = হাসিমুখ
.
২। উপমান কর্মধারয় = পরপদ বিশেষন হবে
* তুষারের ন্যায় ( শুভ্র ) = তুষার শুভ্র
.
৩।উপমিত কর্মধারয় = পরপদ বিশেষ্য হবে
* চন্দ্রের ন্যায় ( মুখ ) = চন্দ্রমুখ
.
৪। রূপক কর্মধারয় = প্রত্যক্ষ করা যায়না
*( মন ) রূপ মাঝি = মনমাঝি
*(ভব ) রূপ নদী =ভবনদী


সমাস_শর্টকাট_টেকনিক
# দ্বন্দ্ব_সমাস : এবং,,আর (৩টি অব্যয়) থাকলে দ্বন্দ্ব
সমাস।

# অলুক_দ্বন্দ্ব :ব্যাসবাক্যে ে ও ো থাকলে অলুক
দ্বন্দ্ব।

# দ্বিগু_সমাস : ব্যাসবাক্যে “সমাহার” থাকলে দ্বিগু সমাস।

# নঞ_তৎপুরুষ : শুরুতে ন থাকলে নঞ তৎপুষ।

# উপপদ_তৎপুরুষ : শেষে ” যা” থাকলে উপপদ
তৎপুরুষ সমাস।

# অলুক_তৎপুরুষ : পরিবর্তন না হলে অলুক তৎপরুষ।

# কর্মধারায়_সমাস :ব্যাসবাক্যের মাঝে “যে” থাকলে
কর্মধারায় সমাস।

#মধ্যপদলোপী__কর্মধারায় : মাঝে বিভক্তি লোপ
পেলে মধ্যপদলোপী কর্মধারায় সমাস।

# উপমান_কর্মধারায় : মাঝে “ন্যায়” থাকলে উপমান
কর্মধারায় সমাস।

# উপমিত_কর্মধারায় : শেষে ন্যায়” থাকলে উপমিত
কর্মধারায় সমাস।

# রুপক_কর্মধারায় : মাঝে “রুপ” থাকলে রুপক কর্মধারায়

# বহুব্রীহি_সমাস : শেষে “যার” থাকলে বহুব্রীহি
সমাস।

# ব্যতিহার_বহুব্রীহি : হাতাহাতি, কানাকানি ইত্যাদি ব্যতিহার
বহুব্রীহি।

# অব্যয়ীভাব_সমাস : পর্যন্ত, অভাব, সমীপে,
অতিক্রম, গমন,সদৃশ ইত্যাদি অব্যয়ীভাব সমাস।

# প্রাদি_সামাস : প্র, পরা, প্রতি, অনু থাকলে প্রাদি সমাস।

# নিত্য_সমাস : “অন্য” দিয়ে সমাস হলে নিত্য সমাস।
কবিতা:
এবং,,আর মিলে যদি হয় দ্বন্দ্ব,
সমাহারে দ্বিগু হলে নয় সেটা মন্দ।
যে যা তা যিনি তিনি কর্মধারায়,
যে যার শেষে থাকলে বহুব্রীহি কয়।
অব্যয়ের অর্থ প্রাধান্য পেলে “অব্যয়ী”
মেলে,
বিভক্তি লোপ পেলে তাকে তৎপুরুষ বলে।
বিঃ দ্রঃ কিছু ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হতে পারে।

--------------------------------------------------


সমাস শব্দের অর্থ মিলন। অর্থ সম্বন্ধ আছে এমন একাধিক শব্দের মিলিত হয়ে একটি নতুন শব্দ তৈরির ব্যাকরণ সম্মত প্রক্রিয়াকেই বলা হয় সমাস।

১. দ্বন্দ্ব সমাসঃ

চেনার উপায় –

ক) পূর্বপদ ও পরপদের অর্থ স্বাধীন হবে ।
খ) বিভক্তি সমান থাকবে ।
ব্যাসবাক্য লেখার নিয়ম – পূর্বপদ + ও +পরপদ

উদাহরণ:

কুশীলব = কুশ ও লব
দম্পতি = জায়া ও পতি
আমরা = তুমি, আমি ও সে
জন মানব = জন ও মানব
সত্যাসত্য = সত্য ও অসত্য
ক্ষুৎপিপাসা = ক্ষুধা ও পিপাসা
হিতাহিত = হিত ও অহিত
অহি নকুল = অহি ও নকুল
তরু লতা = তরু ও লতা
লাভালাভ = লাভ ও অলাভ

অলুক দ্বন্দ্ব সমাস

চেনার উপায় –
ক) পূর্বপদ ও পরপদের অর্থ স্বাধীন হবে ।
খ) উভয় পদে (এ ) বিভক্তি থাকবে ।
ব্যাসবাক্য লেখার নিয়ম – পূর্বপদ + ও +পরপদ

উদাহরণ:
দুধে ভাতে =দুধে ও ভাতে
ঘরে বাইরে = ঘরে ও বাইরে
দেশে বিদেশে = দেশে ও বিদেশে
বনে বাদাড়ে = বনে ও বাদাড়ে

২. দ্বিগু সমাসঃ

চেনার উপায় –
ক) পূর্বপদে সংখ্যাবাচক শব্দ থাকবে।
খ) পরপদে বিশেষ্য থাকবে।
গ) সমস্তপদের অর্থ হবে সমষ্টি বা সমাহার।
ব্যাসবাক্য লেখার নিয়ম – পূর্বপদ + ও +পরপদ

উদাহরণ:
তেপান্তর = তে (তিন) প্রান্তরের সমাহার
সেতার = সে (তিন ) তারের সমাহার
ত্রিফলা = ত্রি (তিন) ফলের সমাহার
নবরত্ন = নব (নয়) রত্নের সমাহার
পঞ্চবটী = পঞ্চ (পাঁচ) বটের সমাহার
পঞ্চনদ =পঞ্চ ( পাঁচ ) নদীর সমাহার
পশুরী = পাঁচ সেরের সমাহার
সপ্তর্ষি = সপ্ত (সাত) ঋষির সমাহার
সপ্তাহ = সপ্ত (সাত ) অহের সমাহার
শতাব্দী = শত অব্দের সমাহার
ষড়ভুজ = ষড় (ছয়) ভুজের সমাহার

৩.কর্মধারয় সমাসঃ

চেনার উপায় –
ক) বিশেষ্য ও বিশেষণ দ্বারা গঠিত।
ব্যাসবাক্য লেখার নিয়ম – পূর্বপদ + যে + পরপদ
যিনি + পূর্বপদ + তিনি-ই + পরপদ
যে + পূর্বপদ + সে-ই + পরপদ
যা + পূর্বপদ + তা-ই + পরপদ

উদাহরণ:
জজসাহেব = যিনি জজ তিনি–ই সাহেব
চলচ্চিত্র = চলে যে চিত্র
কাঁচা মিঠা = যা কাঁচা তা-ই মিঠা
চালাক চতুর = যে চালাক সে-ই চতুর
আলুসিদ্ধ = সিদ্ধ যে আল
কাপুরুষ = কু যে পুরুষ
প্রাণচঞ্চল = চঞ্চল যে প্রাণ
হলুদবাটা = বাটা যে হলুদ
রাজর্ষি = যিনি রাজা তিনি–ই ঋষি
মহাকীর্তি = মহান যে কীর্তি
মহানবী = মহান যে নবী
বেগুনভাজা = ভাজা যে বেগুন
অথবা , বেগুনকে ভাজা – ২য়া তৎপুরুষ
সমাস
নবযৌবন = নব যে যৌবন
নবান্ন = নব যে অন্ন
খাসমহল = খাসমহল
ক্রীতদাস = ক্রীতদাস

কর্মধারয় সমাস ৪ প্রকার

ক) উপমান কর্মধারয়ঃ

চেনার উপায় –
ক) ‘বিশেষ্য + বিশেষণ’ দ্বারা গঠিত
হবে। ( ১ম পদ ‘বিশেষ্য’ ও ২য় পদ ‘বিশেষণ’ )
খ) তুলনা বোঝাবে।
ব্যাসবাক্য লেখার নিয়ম – (বিশেষ্য+ র/
এর) + ন্যায় + বিশেষণ

উদাহরণ-
কাজলকালো = কাজলের ন্যায় কালো
বকধার্মিক = বকের ন্যায় ধার্মিক
বজ্রকঠিন = বজ্রের ন্যায় কঠিন
কুসুমকোমল = কুসুমের ন্যায় কোমল
কচুকাটা = কচুর ন্যায় কাটা – উপমান
কর্মধারয়
তুষারসাদা = তুষারের ন্যায় সাদা
ভ্রমরকালো = ভ্রমরের ন্যায় কালো

খ) উপমিত কর্মধারয়ঃ

চেনার উপায় –
ক) ‘বিশেষ্য + বিশেষ্য’
দ্বারা গঠিত হবে।
খ) তুলনা বোঝাবে।
ব্যাসবাক্য লেখার নিয়ম – বিশেষ্য + ( বিশেষ্য + র/এর) + ন্যায়
( ১ম বিশেষ্য-যাকে তুলনা করা হবে, ২য় বিশেষ্য-যার সাথে তুলনা করা হবে)

উদাহরণ-
মুখচন্দ্র = মুখ চন্দ্রের ন্যায়

গ) মধ্যপদলোপী কর্মধারয়ঃ

চেনার উপায় –

ক) মধ্যপদ লোপ পেয়ে এই সমাস হয়।
খ) উভয় পদের মধ্যে পদ আসবে। যেমন-
আশ্রিত, মিশ্রিত, চিহ্নিত , বিষয়ক, সূচক,
ওপর , রাখার , শোভিত , প্লাবিত,
মাখানো , রক্ষার , রক্ষার্থে , ঘেরা
ইত্যাদি ।
ব্যাসবাক্য লেখার নিয়ম – পূর্বপদ + মধ্যপদ + পরপদ



উদাহরণ-
জ্যোৎস্নারাত =জ্যোৎস্না শোভিতরাত
আয়কর = আয়ের ওপর কর
বিজয় পতাকা = বিজয় সূচক পতাকা
ধর্মঘট = ধর্ম রক্ষার ঘট
প্রাণভয় = প্রাণ যাওয়ার ভয়
শিক্ষামন্ত্রী = শিক্ষা বিষয়ক মন্ত্রী
সিংহাসন = সিংহ চিহ্নিত আসন
পলান্ন = পল মিশ্রিত অন্ন
দুধভাত = দুধ মিশ্রিত ভাত

ঘ) রূপক কর্মধারয়ঃ

চেনার উপায় –
ক) অবাস্তব বাঅতিবাস্তব অর্থের শব্দ থাকবে ।
যেমন-
মনমাঝি , বিষাদসিন্ধু ইত্যাদি।
ব্যাসবাক্য লেখার নিয়ম – পূর্বপদ + রূপ + পরপদ

উদাহরণ-
মোহনিদ্রা = মোহ রূপ নিদ্রা
জীবন প্রদীপ = জীবন রূপ প্রদীপ
বিষাদ সিন্ধু = বিষাদ রূপ সিন্ধু
চন্দ্রমুখ = মুখ চন্দ্রের ন্যায়
চাঁদমুখ = মুখ চাঁদের ন্যায়
সিংহপুরুষ = সিংহ পুরুষ ন্যায়
পুরুষসিংহ = সিংহ পুরুষ ন্যায়