Wednesday, April 3, 2019

General Science


40BCS EXAM PREPARATION
 সুষম খাদ্যের উপাদান – ৬ টি
 প্রোটিন বেশি থাকে — খেসারির ডালে।
 হাড় ও দাতকে মজবুত করে — ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস।
 চা পাতায় থাকে — ভিটামিন বি কমপ্লেক্স।
 ম্যালিক এসিড — টমেটোতে পাওয়া যায়।
 ক্ষতস্থান থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে — ভিটামিন কে।
 Natural Protein এর কোড নাম — Protien – P 49
 কচুশাক বিশেষভাবে মূল্যবান — লৌহ উপাদানের জন্য।
 ভিটামিন সি হলো — অ্যাসকরবিক এসিড
 তাপে নষ্ট হয় — ভিটামিন সি।
 অামিষের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি — শুটকী মাছ।
 গলগল্ড রোগ হয় — অায়োডিনের অভাবে।
 মানবদেহ গঠনে প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি — অামিষের।
 অায়োডিন বেশি থাকে — সমুদ্রের মাছে।
 কচু খেলে গলা চুলকায়কারণ কচুতে অাছে — ক্যালসিয়াম অক্সালেট।
 রাতকানা রোগ হয় — ভিটামিন এ এর অভাবে।
 মুখে ও জিহবায় ঘা হয় — ভিটামিন বি এর অভাবে।
 পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন — ভিটামিন বি ও সি
 শিশুদের রিকেটাস রোগ হয় — ভিটামিন ডি এর অভাবে।
 মিষ্টি কুমড়া — ভিটামিন জাতীয় খাদ্য।
 মিষ্টি অালু — শ্বেতস্বার জাতীয় খাদ্য।
 শিমের বিচি — অামিষ জাতীয় খাদ্য।
 দুধে থাকে — ল্যাকটিক এসিড।
 অায়োডিনের অভাবে — গলগন্ড রোগ হয়।
 হেজ তৈরিতে ব্যবহৃত উদ্ভিদ — করমচা
 লেবুতে বেশি থেকে — ভিটামিন সি
 অামলকীলেবুপেয়ারা ভিটামিনের উৎস  ভিটামিন সি।
 সর্বাধিক স্নেহ জাতীয় পদার্থ বিদ্যমান — দুধে।
 রক্তশূন্যতা দেখা দেয় — অায়রনের অভাবে।
 দুধের রং সাদা হয় — প্রোটিনের জন্য।
 ভিটামিন সি এর রাসায়নিক নাম — অ্যাসকরবিক এসিড।
 প্রোটিন তৈরিতে ব্যবহৃত হয় — অ্যামাইনো এসিড।
 কচুশাকে বেশি থাকে — লৌহ।
 সুষমখাদ্যে শর্করাঅামিষ ও চর্বি জাতীয় খাদ্যের অনুপাত — ৪:১:১
 সবুজ তরিতরকারিতে সবচেয়ে বেশি থাকে — খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন।
 সবচেয়ে বেশি পাটাশিয়াম পাওয়া যায় — ডাবে।
 মাড়ি দিয়ে পুজ ও রক্ত পড়ে — ভিটামিন সি এর অভাবে।
 মানবদেহের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন — অামিষ জাতীয় খাদ্যে
 সূর্য কিরণ হতে পাওয়া যায় — ভিটামিন ডি।
 ডিমের সাদা অংশে যে প্রোটিন থাকে — অ্যালবুমিন
 অামিষের কাজ — দেহ কোষ গঠনে সহয়তা করা।
 মোটামুটি সম্পূর্ণ বা অাদর্শ খাদ্য বলা হয় — দুধকে।
 কোলেস্টরল — এক ধরণের অসম্পৃক্ত অ্যালকোহল।
 কোলাজেন — একটি প্রোটিন।
 হাড় ও দাত তৈরির জন্য প্রয়োজন — ডি ভিটামিন
 ভিটামিন ডি এর অভাবে — রিকেটস রোগ।
 অস্থির বৃদ্ধির জন্য পোয়োজন — ক্যালসিয়াম।
 মলা মাছে থাকে — ভিটামিন এ।
 সহজে সর্দি কাশি হয় — ভিটামিন সি এর অভাবে।
 বিষাক্ত নিকোটিন থাকা — তামাকে।
 ত্বকে ভিটামিন ডি তৈরিতে সাহায্য করে — অাল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি।
 শরীরে শক্তি যোগাতে দরকার — খাদ্য
 সামুদ্রিক মাছে পাওয়া যায় — অায়োডিন।
 সবচেয়ে বেশি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল — পেয়ারা।
 ভিটামিন এ সবচেয়ে বেশি — গাজরে।
 মানুষের প্রোটিনের অভাবে — কোয়াশিয়কর রোগে।
 অায়োডিন পাওয়া যায় — শৈবালে।
 অামাদের দেশে একজন পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির প্রায় গড় ক্যালরি শক্তির প্রয়োজন — ২৫০০ ক্যালরি।
 গ্লুকোজের স্থূল সংকেত — CH2O
 ল্যাথারাইজম রোগ — খেসারি ডাল খেলে।
 শরীরের হাড় ও দাতের গঠনের কাজে বেশি প্রয়োজন — ক্যালসিয়াম।
 অতিরিক্ত শর্করা দেহে জমা থাকে – গ্লাইকোজেন রূপে।
 দুধের শ্বেতস্বার বা শর্করাকে বলা হয় — ল্যাকটোজ।
 ডিমে নেই — ভিটামিন সি।
 মানুষের শরীরে বেশিরভাগ ফসফেট রয়েছে — হাড়ে।
 রাতকানা রোগ বোঝানোর প্রতীক — XN
 নেশা সামগ্রী অাফিনের মূল উপাদান হলো — পপি।
 স্কার্ভি রোগের প্রকিষেধক হিসেবে ব্যবহৃত হয় — ভিটামিন সি।
 ভিটামিন এ এর কাজ — প্রজননে সহায়তা করা।
 মানবদেহে প্রতিদিন পানির প্রয়োজন — ৩ লিটার।
 একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দেহে লোহার পরিমাণ — ২-৬ গ্রাম।
 বিভিন্ন খাদ্যে বিদ্যমান এসিড/উপাদান
 তেতুল — টারটারিক এসিড
 লেবুর রস — সাইট্রিক এসিড
 দুধ — ল্যাকটিক এসিক
 কচু শাক — লৌহ
 সিরকা — এসিটিক এসিড
 অানারস — সাইট্রিক এসিড
 টমেটো — ম্যালিক এসিড
 কমলা — অ্যাসকারবিক এসিড
 অাঙ্গুর — টারটারিক এসিড
 ডাব — পটাশিয়াম
 অাপেল — ম্যালিক এসিড
 কলা — ম্যালিক এসিডসাইট্রিক এসিড
 অামলকি — অক্সালিক এসিড